বম্বে হাসপাতালের এই ডাক্তারের কথায়, ‘‘ওমিক্রন উপরূপ পরিবারের অংশ জেএন.১ ভ্যারিয়্যান্ট মৃদু জীবাণু। সাধারণ ফ্লু বা ভাইরাল জ্বরের মতোই এই জীবাণুকে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু হয়নি। কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা বাড়তেই পারে। কিন্তু নতুন কোনও অতিমারির ঢেউ এখনই আসবে না।’’
ডাক্তার বনশালীর মতে বিশ্ব জুড়ে ওমিক্রন ভ্যারিয়্যান্ট ভয়াবহ হয়ে উঠলেও ভারতে আক্রান্তরা সহজেই বাড়িতে থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন। কারণ অন্তত ৮০ শতাংশ দেশবাসীকে করোনা টিকার দু’টি ডোজ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন : ফিরল কোভিড আতঙ্ক! চিনুন করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়্যান্টের উপসর্গ, নিজেকে বাঁচানোর উপায় জানুন
অতিমারি আবার সক্রিয় হয়ে উঠলে টিকাকরণই মূল ত্রাতার ভূমিকা নেবে বলে মনে করেন এই অভিজ্ঞ ডাক্তার। করোনা ভাইরাসের নতুন উপরূপ মৃদু হলেও শিশু, প্রবীণ মানুষ এবং যাঁদের কো মর্বিডিটি আছে, তাঁদের সাবধানে থাকতে হবে বলেই অভিমত তাঁর। রোগ প্রতিরোধ শক্তি দুর্বল হলে বিশেষ সতর্কতা নিতে হবে।