বেশি ফাইবার যুক্ত খাবার- যে সবজিতে বেশি ফাইবার রয়েছে, সেই সবজিও কম খাওয়াই ভাল৷ অবশ্যই ফাইবার আমাদের শরীরের জন্য ভাল কিন্তু যাদের থাইরয়েড রয়েছে, তাদের জন্য ভাল নয়। দিনে ২৫ থেকে ৩৮ গ্রাম ফাইবার খাওয়া উচিত। এর থেকে বেশি হলে পেটের সমস্যা বাড়ে। মটরশুটি, লেবুজাতীয় সবজি, আঁশযুক্ত সবজিতে বেশি ফাইবার থাকে। এগুলু কম খাওয়াই ভাল।
advertisement
সয়া- আপনার যদি হাইপোথাইরয়েড থাকে বা থাইরয়েড হরমোন কমে যাচ্ছে, তাহলে ভুল করেও সয়া জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত নয়। সমীক্ষা অনুসারে, যদি ওষুধ খাওয়ার এক ঘন্টার মধ্যে সয়া জাতীয় খাবার খান, তাহলে এটি ওষুধকে শোষণ করতে দেয় না। তাই সয়া জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত নয়।
আরও পড়ুন –নিয়মিত সবুজ এলাচ খাচ্ছেন? শরীরের জন্য কতটা ভাল না খারাপ! তা আগে জেনে নিন
আরও পড়ুন-এক পাশ ফিরে ঘুমোচ্ছেন? ত্বক তো ঝুলে যাবেই, বলিরেখায় ভরবে মুখ, সাবধান!
প্রসেসড ফুড-বিশেষজ্ঞদের মতে, থাইরয়েডের সমস্যায় বিশেষ করে হাইপোথাইরয়েডের ক্ষেত্রে প্রসেসড ফুড খাওয়া উচিত নয়। প্রসেসড ফুডে অসম্পৃক্ত চর্বি থাকলে তা থাইরয়েডের সমস্যা বাড়ায়। বিশেষত,ক্রিম, বার্গার, সসেজ, পিৎজা, বার্গার, কার্বনেটেড পানীয়, স্বাদযুক্ত পানীয়, অ্যালকোহলযুক্ত পানীয়, হুইস্কি, রাম, সোডা, মিষ্টি ব্রেকফাস্ট, আলু চিপস, ভাজা চিকেন, কৃত্রিম পনির, এড়িয়ে চলাই ভাল।
গ্লুটেন প্রোটিন- থাইরয়েডের সমস্যায় যে জিনিসগুলিতে গ্লুটেন প্রোটিন বেশি পাওয়া যায় সেগুলি খাওয়া উচিত নয়। গ্লুটেন থাইরয়েডের ওষুধ শোষণে বাধা দেয়। গ্লুটেন যুক্ত খাবার হল- বিয়ার, রুটি, বার্গার, কেক, ক্যান্ডি, কুকিজ ইত্যাদি।