কিন্তু অন্যান্য সব রকমের ফ্লোরিং-এর মতো ল্যামিনেট ফ্লোরেরও কিছু সুবিধা ও অসুবিধা আছে। তাই বাড়িতে এই জাতীয় ফ্লোর করার আগে সেগুলো জেনে রাখা ভাল।
আরও পড়ুন - কাড়ি কাড়ি ওষুধ ফেল! হাজার চেষ্টাতেও ব্লাড সুগার কন্ট্রোল হয় না, চমকপ্রদ 'ফল' দেবে এই 'ফুল'!
ল্যামিনেট ফ্লোরের সুবিধা
advertisement
এই মেঝে খুব টেকসই। সাধারণ কাঠ ক্ষয়ে যায়। কিন্তু এই জাতীয় ফ্লোরে স্ক্র্যাচ বা ক্ষয় খুব কম হয়।
এই মেঝে পরিষ্কার করতে বেশি পরিশ্রমের দরকার হয় না। ভ্যাকুয়াম ক্লিনার বা ঝাঁটা দিয়ে অনায়াসেই এই মেঝে সাফ করা যায়।
এই মেঝে তৈরি করার খরচ অনেক কম।
এই ফ্লোর ইনস্টল করা খুব সহজ। একে ফ্লোটিং উডেন ফ্লোরও বলা হয়।
আরও পড়ুন - ব্লাড সুগার থেকে বাঁচতে চান? মেনে চলুন এই কয়েকটি টোটকা, রক্তে চিনি কমবেই
ল্যামিনেট ফ্লোরের অসুবিধা
ভুল ফ্লোর ক্লিনার ব্যবহার করলে এই জাতীয় মেঝে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
স্যাঁতস্যাঁতে বা ভেজা জায়গায় এই মেঝে বেশি দিন টেঁকে না। তাই বাথরুমে এই ফ্লোর করা যায় না।
কম আর্দ্র অবস্থায় এই মেঝে খুব ভাল থাকে। তাই রান্নাঘর বা বসার ঘর, যেখানে মোছার প্রয়োজন বেশি সেখানে এই মেঝে খুব একটা কাজে দেয় না।
এই জাতীয় ফ্লোরে স্ক্র্যাচ পড়ে না। কিন্তু কোনও গভীর দাগ পড়লে সেটা ঠিক করা যায় না।