ফুল দিয়ে সাজানো যায় ঘর
কে না জানে, ফুল ছাড়া যে কোনও উৎসবই অসম্পূর্ণ। তাই করবা চৌথই বা বাদ যায় কেন! সহজেই ফুলের সাহায্যে সাজিয়ে নেওয়া যায় ঘর। সুবাসের জন্য বাজার থেকে দামি আতর-সেন্টেরও দরকার হবে না। বাজার থেকে সদ্য তৈরি মালা কিনে ছাদে, পর্দার কাছে বা এমনকী সদর দরজায় ঝুলিয়ে দেওয়া যায়।
advertisement
ফেয়ারি লাইট এ বার হিট
চাইলে করবা চৌথের দিনে ঘর সাজানো যেতে পারে ফেয়ারি লাইট দিয়ে। ঘরে থাকা দীপাবলির আলো হোক কী রাইস লাইট, সবই চলবে সাজাতে। বাড়িতে লাইট না থাকলে খুব কম দামে বাজার থেকে কেনা যেতে পারে। বাড়ির বাইরে থেকে বাড়ির ভিতর বারান্দায়, ফেয়ারি লাইটে ঘর হয়ে উঠবে স্বপ্ন রাজ্য। আলোয় ভরে যাবে ঘর।
আরও পড়ুন : নাবালক সহপাঠীকে বিয়ে করার অভিযোগে গ্রেফতার ২০ বছর বয়সি অন্তঃসত্ত্বা কলেজছাত্রী
তোরণ বসানো যায় বাড়িতে
বাড়িতে এই সময় অনেকেই তোরণ বসান। এটা দেখতে খুব সুন্দর লাগে। ফুলের সাহায্যে সহজেই তোরণ তৈরি করে নেওয়া যায়। নিজে পরিশ্রম না করতে চাইলে, বাজার থেকে কেনা তোরণও চলতে পারে। শুধু মনে রাখতে হবে, তোরণের রঙ যেন বাড়ির অন্য রঙের সঙ্গে মিশে যায়।
ঘরে লাগানো যায় নতুন পর্দা
ঘরে পর্দা যেন কিছুটা ব্রাত্য। অতিথি না এলে তার উপর কারও নজর পড়ে না। এই ভুলটা যেন না হয়। পর্দা ঘরের রূপ সম্পূর্ণ বদলে দিতে পারে। পুরনো পর্দা খুলে ফেলে করবা চৌথের দিন, বাড়িতে রঙিন পর্দা লাগাতে হবে। চেষ্টা করতে হবে সব পর্দা যেন একই রকম হয়।
সুগন্ধি মোমবাতি রাখা যায়
উৎসবের দিন সুবাসের যে কী তাৎপর্য, সেটা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই করবা চৌথের দিন সুগন্ধি মোমবাতির সাহায্যে ঘর সাজাতেই হবে। একটি কাচের পাত্রে ফুল সহ সুগন্ধি মোমবাতি রাখা যেতে পারে। চাইলে সেন্টার টেবিলে রাখা যায় সুগন্ধি মোমবাতি। খুব সুন্দর দেখাবে, আবার সুবাসে ভরে যাবে ঘর।