আরও পড়ুন-বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ওজনের ‘আলু’! ডিএনএ টেস্ট হতেই বেরিয়ে এল চাঞ্চল্যকর সত্য
হোলির পার্টির খাবার থেকে সাবধান
হোলিতে রঙ খেলতে যাওয়ার পরিকল্পনা থাকলে অবশ্যই পেট ভরে স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট করে নিয়ে বেরোতে হবে। তাহলে আর বাইরে বেশি ক্যালোরির খাবার খেয়ে পেট ভরাতে হবে না। স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট হিসাবে এক্ষেত্রে কী কী খাওয়া যায় দেখে নেওয়া যাক-
advertisement
দুধ ও ফল দিয়ে এক বাটি মুসলি
১ বাটি ফল
২টো ইডলি কিংবা একটা ধোসা এবং ধনেপাতার চাটনি
দুধ দিয়ে এক বাটি ওটস
এক প্লেট ভেজিটেবল পোহা এবং স্প্রাউট
আরও পড়ুন-সম্পূর্ণ নতুন দেশ প্রতিষ্ঠা! দুই যুবকের উদ্যোগ মেনে নতুন দেশের মালিক হতে পারেন আপনিও
স্বাস্থ্যকর পানীয়
হোলিতে যাতে শরীরে ডিহাইড্রেশন না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। এক্ষেত্রে ভাঙের শরবত এড়িয়ে যাওয়া উচিত হবে, কেন না তা শরীরকে ডিহাইড্রেট করে তুলবে। নেশার ঘোরে জল খাওয়ার কথাও খেয়াল থাকবে না। আর ডিহাইড্রেশন হলে মাথা ব্যথা, ক্লান্তিভাব, পেশিতে টান, স্থূলতা, অন্ত্রের অসুস্থতা হতে পারে। তবে সোডা কিংবা কৃত্রিম ফ্লেভারড পানীয়র বদলে হোলিতে পরিমিত জল খেতে হবে। এছাড়াও কিছু রিফ্রেশমেন্ট পানীয়ও খেতে পারি আমরা। যেমন-লেবুর জল, টাটকা ফল ও সবজির জুস
, ডাবের জল কিংবা ঘোল ৷
এছাড়া যে খাবারগুলি এড়িয়ে বদলে যে খাবারগুলি খাওয়া উচিত, দেখে নেওয়া যাক -
একটা গুজিয়ায় থাকে ২৭০ ক্যালোরি, পরিবর্তে খাওয়া যায় একটি খাখরা (৯০ ক্যালোরি)
একটা পুরন পুলিতে থাকে ২২০ ক্যালোরি, পরিবর্তে খাওয়া যায় এক বাটি ওটস এবং আপেল দিয়ে ফিরনি/দুটো ড্রাই ফ্রুট লাড্ডু (১৭৫/১৫০ ক্যালোরি)
একটা মালপোয়ায় থাকে ৩৪০ ক্যালোরি, পরিবর্তে খাওয়া যায় একটা রসগোল্লা (১৮৬ ক্যালোরি)
ভাঙ ছাড়া এক গ্লাস হোল মিল্ক ঠান্ডাইতে থাকে ২৪৫ ক্যালোরি, পরিবর্তে খাওয়া যায় ভাঙ ছাড়া ১ গ্লাস স্কিমড মিল্ক ঠান্ডাই (১১০ ক্যালোরি)
আরও পড়ুন-চোখ রাঙাচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’ ! দোলে দুই বঙ্গে আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে? জেনে নিন
হোলির রাতের ডায়েট
সারাদিন ভারী খাবার খেয়ে রাতে হালকা ডিনার করাই ভালো, এক্ষেত্রে খাওয়া যেতে পারে-
১ বাটি নিরানিষ/আমিষ স্যুপ
১ বাটি স্যালাড অথবা স্টার ফ্রায়েড সবজি
১ বাটি খিচুড়ি এবং দই
সবজি/পনির/চিকেন স্যান্ডউইচ
গ্রিন মুগ ডাল/ওটস চিলা/ধোকলা/ইডলি/ধোসা, সঙ্গে পুদিনা ও ধনেপাতার চাটনি