আরও পড়ুন-আরও বিপাকে কেষ্ট! উত্তরে সন্তুষ্ট নয় CBI কর্তারা, অনুব্রত মণ্ডলকে ফের তলব...
কাজে যেতে হবে এদিকে চুল তেলতেলে হয়ে আছে? এই অবস্থায় শ্যাম্পু করে চুল শুকনো করার সময় থাকে না। তাই বেছে নিতে হবে ড্রাই শ্যাম্পু। এটা পাউডারের মতো হয় তাই চটজলদি লাগিয়ে নেওয়া যায়।
advertisement
একসঙ্গে প্রাইমার ও ময়েশ্চারাইজার লাগানোর প্রয়োজন নেই। তার বদলে ব্যবহার করতে হবে এসপিএফ ডাবল আপ যুক্ত সানস্ক্রিন। এটাই একসঙ্গে প্রাইমার ও ময়েশ্চারাইজারের কাজ করবে।
আই পেনসিল লাগাতে গিয়ে দেখা গেল সেটা বড্ড শুকনো। চিন্তার কিছু নেই। এটাকে হ্যান্ড ড্রায়ারের উপর রাখলে বা এর নিচে কয়েক সেকেন্ড আগুনের শিখা রাখলেই এর টেক্সচার আবার নরম হয়ে যাবে। ভ্রু ভরাট করতে মাস্কারা ব্যবহার করতে হবে।
আরও একটি টিপ হল লিপস্টিক সংক্রান্ত। খুব পুরনো কৌশল হলেও এটা কাজে দেয় দুর্দান্তভাবে। লিপস্টিক সারাদিন ঠোঁটে রাখতে হলে লিপস্টিক লাগানোর পরে ঠোঁটে একটা টিস্যু রেখে সরিয়ে নিতে হবে। এছাড়া লুজ পাউডার লিপস্টিকের উপর দিলেও একই কাজ হয়। লিপগ্লস হিসাবে ব্যবহার করা যায় আইশ্যাডোর ভাঙা টুকরো। এগুলোর সঙ্গে একটু পাউডার আর পেট্রোলিয়াম জেলি মেশালেই হবে।
ঠোঁটে পাউট আনতে ব্যবহার করা যেতে পারে যে কোনও এসেনসিয়াল অয়েল। এসেনসিয়াল অয়েল লিপস্টিক লাগানোর পর দিলে চকচকে ভাব আসবে।
মুখটি সঠিকভাবে কনট্যুর করার জন্য, কেবল চোখ এবং গালের চারপাশে একটা ৩ আঁকতে হবে। তারপর একটি কনট্যুরিং ব্রাশ ব্যবহার করে ব্লাশ সুন্দর করে মিশিয়ে দিতে হবে। এতে মুখের কিছু অংশ হাইলাইট হবে এবং দেখতে ভালো লাগবে।
যদি হাতে কোনও ব্রাশ না থাকে, তবে গালে দেওয়ার কোনও টিন্ট আলতো করে থুপে নিতে হবে।
সাধারণের পরিবর্তে জেল নেলপালিশ বেছে নিলে ভালো কারণ জেল নেলপালিশ দীর্ঘ সময়ের জন্য স্থায়ী হয়।