কী ভাবে খাওয়া উচিত?
অনেকেই ডাল এক রাত ভিজিয়ে রেখে তা থেকে যখন অঙ্কুর বেরিয়ে যায় তখন সেটাকে খায়। এটা একটা খুব ভালো উপায় ডাল খাওয়ার। তা ডাল থেকে অ্যান্টি-নিউট্রিয়েন্ট কমাতে সাহায্য করে। এটি এনজাইমকে ভেঙে ফেলে ফলে যা শরীরের জন্যও ভালো। এছাড়াও ভিজিয়ে রাখলে অ্যামিনো অ্যাসিডগুলো বেরিয়ে যায় যা গ্যাস, ফোলাভাব এবং বদহজম কমায়।
advertisement
আরও পড়ুন: বছরের সেরা ছবি 'পুষ্পা', সম্মানিত আশা পারেখ! দাদাসাহেব পেলেন আর কারা?
ডাল খাওয়ার সময় কী কী নিয়ম মানা উচিত?
অনেকেই ডাল ও অন্য শস্য মিশিয়ে খান। প্রয়োজনীয় ও অপ্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিডের পরিমাণ ঠিক রাখার জন্য এটা করা হয়। এর পেছনে আসলে যুক্তি হল ডাল ও লেবুতে মিথিওনিন নামের অ্যামিনো অ্যাসিডের অভাব দেখা যায় এবং শস্যে লাইসিনের। আবার ডালে প্রচুর পরিমাণ লাইসিন থাকে। যেগুলি অসময় চুল পেকে যাওয়া আটকানো, হাড়কে মজবুত করা, বা কোনও ভাইরাস আক্রমণের সময় শরীরকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
আরও পড়ুন: 'কপিল' সেজে দাদাসাহেব পেলেন রণবীর সিং, সেরা অভিনেত্রীর সম্মান কৃতী শ্যাননকে
কতদিন খাওয়া উচিৎ?
সাধারণত একেক দিন একেক ধরনের ডাল খাওয়া উচিৎ। অর্থাৎ ৫ রকম ডালের মধ্যে ৫ দিন ৫টা ডাল খেলে ভাল। তাহলে প্রতিদিনই একেকটা ডালের পুষ্টি শরীরে আসবে। শুধু যে ডাল-ভাত করেই খেতে হবে তার কোনও মানে নেই। বিভিন্ন ভাবে রান্না করেও খাওয়া যায়। আবার, পাঁপড়, ইডলি, ধোসা, লাড্ডু, হালুয়া ইত্যাদি বানিয়েও মুখরোচক করে তোলা যায় পছন্দের ডাল।