TRENDING:

হামেশাই টেনশন করেন? ২০৩০ সালে কলকাতায় মহামারীর আকার নেবে মেটাবলিক ডিসঅর্ডার

Last Updated:

হামেশাই টেনশন করেন? ২০৩০ সালে কলকাতায় মহামারীর আকার নেবে মেটাবলিক ডিসঅর্ডার

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
 #কলকাতা: রাতের ঘুম উড়ে যাওয়ার মতো তথ্য। টেনশন করেন হামেশাই? তা হলে আরও বেশি করে সতর্ক থাকার প্রয়োজন। মেটাবলিক ডিসঅর্ডার বা বিপাকীয় অসুখে খুব দ্রুত বিশ্বে এক নম্বরে উঠে আসবে কলকাতা। অর্থাৎ প্রতি ১০ জনে ১ জন শহরবাসীর মধ্যে বাসা বাঁধতে চলেছে এই রোগ। যার ফল, লিভার, কিডনি, হৃদযন্ত্রের মতো অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিকল হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা।
advertisement

শুধু কলকাতা নয়, গোটা দেশের অবস্থাই আশঙ্কাজনক। ২০৩০ সালের মধ্যে ক্রনিক মেটাবলিক ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত রোগীর বিচারে চিনকে ছাপিয়ে এক নম্বরে চলে আসবে ভারত। ওই সময়ে এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াবে ১০ কোটির কাছাকাছি। হাইপারটেনশনের কারণে মৃত্যুর সংখ্যাও বেড়ে চলেছে।

গত ৩ বছরে এই কারণে দেশের মৃত্যু হয়েছে প্রায় ১১ লক্ষ রোগীর। এই তালিকায় প্রথম সারিতেই রয়েছে কলকাতা। সম্প্রতি চিকিৎসকদের করা এক সমীক্ষায় উঠে এসেছে এই ছবি। স্বাভাবিক কারণে শহুরে জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত মানুষের উপর বিপদের আশঙ্কা অনেকটাই বেশি।

advertisement

সমীক্ষায় প্রকাশ, ২০৩০ সালে দেশে ক্রনিক মেটাবলিক ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়াবে সাড়ে ৪ কোটি। আরও আশঙ্কাজনক যে, শহরের তরুণ পুলিশ কর্মীদের সাড়ে ৪ শতাংশই গ্রেড এ বা ক্রনিক মেটাবলিক ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত। অর্থাৎ স্থুলতার কারণেই লিভার, কিডনি ও হৃদযন্ত্রের সমস্যায় ভুগছেন এরা। এদের বয়স ৩০ এর নীচে। ৪০ বছরের মধ্যে থাকা পুলিশকর্মীদের ক্ষেত্রে সমস্যা আরও বেশি। বাড়তি ওজনের কারণে তাদের মধ্যেও ক্রনিক মেটাবলিক ডিসঅর্ডারে প্রবণতা স্পষ্ট।

advertisement

মেটাবলিক ডিসঅর্ডারের কারণ কি? রুখবেন কী ভাবে? গবেষণায় ধরা পড়েছে, ডায়াবিটিস ও টেনশনকে দূরে রাখতে পারলেই এই বিপদ থেকে নিরাপদে থাকা যাবে। চিকিৎসক নীলাঞ্জন সেনগুপ্তর পরামর্শ, সচেতনা ও সতর্কতা ছাড়াও রোগীর ক্ষেত্রে সঠিক ওষুধ নির্বাচনও জরুরী।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

এই পরিস্থিতিতে বাজার ধরতে ওষুধের বাজারে পা দিল ভিটাবলিক ফার্মাসিউটিক্যালস। সংস্থার এমডি শুভাশিস দাশগুপ্তর দাবি, আন্তর্জাতিক নিয়ামক সংস্থার গাইডলাইন মেনেই তৈরি তাদের তৈরি ওষুধ। থাকছে মেটাবলিক ডিসঅর্ডার সংক্রান্ত ওষুধের সম্ভারও। খুব তাড়াতাড়ি নিজেদের আন্তর্জাতিক মানের উৎপাদনকেন্দ্রে নিজস্ব ওষুধ তৈরি করবে সংস্থা।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
হামেশাই টেনশন করেন? ২০৩০ সালে কলকাতায় মহামারীর আকার নেবে মেটাবলিক ডিসঅর্ডার