১. কফ দশার কারণে মহিলাদের ঋতুস্রাবের প্রবাহ খুব বেশি বা খুব কম হয়। তবে, এক সপ্তাহ বা তার বেশি স্থায়ী হয় পিরিয়ড ।
২. রক্ত গাঢ় লাল রঙের চেয়ে হালকা লাল রঙ হয়। এতে মিউকাস থাকতে পারে। পুরো পিরিয়ড জুড়ে ক্রমাগত রক্ত প্রবাহিত হয়।
৩. শক্তিশালী কফ দশা থাকা মহিলাদের তাঁদের পিরিয়ড জুড়ে বেশি ঘুম পায়।
আরও পড়ুনঃ দীর্ঘ ট্রেন যাত্রায় ভয়? এই ৫ টিপস জানা থাকলে জার্নি হবে মজার ও আরামের!
৪. মহিলারা তাঁদের মাসিক জুড়ে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা অনুভব করতে পারে।
৫.কফ দশা দ্বারা প্রভাবিত মহিলারা তাঁদের মাসিক জুড়ে বমি বমি ভাব বা বমি অনুভব করতে পারে।
৬. আয়ুর্বেদ অনুসারে যে মহিলাদের শরীরে কফ উপাদানের আধিপত্য বেশি, ঋতুস্রাবের সময় তাঁদের স্তন কিছুটা স্ফীত হয়। সাময়িক সামান্য ফোলাভাব আসতে পারে পায়ের নীচের অংশেও। মত নীতিকা কোহলির।
৭. পিরিয়ড-সম্পর্কিত পরিবর্তনগুলি মহিলাদের মানসিক এবং শারীরিকভাবে প্রভাবিত করে। সামান্য বিষয় নিয়ে বা অতীতের কথা ভাবতে গিয়ে মন খারাপ হয়ে যায় তাঁদের।
৮. আয়ুর্বেদ মহিলাদের তাঁদের মাসিক চক্রের সময় নিজেদের খেয়াল রাখার পরামর্শ দেয়। আপনার ঋতুস্রাব স্বাস্থ্যকর যদি রক্তউজ্জ্বল লাল হয়, রক্তপাত প্রায় পাঁচ দিন ধরে হয় এবং রক্তথেকে কোন অপ্রীতিকর গন্ধ বের না হয় এবং রক্তের প্রবাহ খুব বেশি বা খুব কম হয় না।
৯.অন্যদিকে, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা পুরো সময় জুড়ে অতিরিক্ত স্রাব, মেজাজের পরিবর্তন, ব্যথা, লালসা বা তীব্র রক্তপাত হতে পারে।