এরপরেই তিনি ICMR ও উত্তরাখণ্ড স্বাস্থ্য দফতরে বিষয়টি জানান। প্রাথমিক তদন্ত শুরু হয়। দেখা যায় হরিদ্বারে যাননি এমন বহু মানুষের আধার কার্ডের অপব্যবহার করে বিপুল সংখ্যক জাল আরটি-পিসিআর রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে। এই কাজে এমন অনেক বেসরকারী ল্যাবের হদিশ মিলেছে যেগুলিতে সরকারি অনুদানে বিনামূল্যে কোভিড পরীক্ষা করা হয়েছে।
এরপরেই তদন্তের গতি বাড়ে। ICMR-এর তরফে বীমা এজেন্টকে জানানো হয়, তার আইডি ব্যবহার করে কোভিড পরীক্ষা করা হয়েছে হিশার (Hisar lab) নামের একটি ল্যাবে। এদিকে ওই ব্যক্তি জানিয়েছেন হরিয়ানা (Haryana) বা উত্তরাখণ্ড-এ (Uttarakhand) বিগত পাঁচ বছরে তিনি জাননি। এর থেকেই স্পষ্ট হয়ে যায় শুধু উত্তরাখণ্ডে এই জালিয়াতি সীমাবদ্ধ ছিল না। অন্যদিকে হরিয়ানা সরকার দাবি করেছে, যে কুম্ভের জন্য ভুয়ো করোনা পরীক্ষার কোনও অভিযোগ তারা পায়নি। হরিয়ানার অতিরিক্ত চিফ সেক্রেটারি রাজীব অরোরা জানিয়েছেন, “ কেন্দ্র সরকার, আইসিএমআর বা উত্তরাখণ্ড সরকারের সঙ্গে এই বিষয়ে কোনও কথা হয়নি তাদের”।
advertisement