TRENDING:

Glaucoma: শিশুদের মধ্যে বাড়ছে গ্লুকোমা, প্রতিকারের পথ দেখাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

Last Updated:

Glaucoma in children: আমাদের দেশে ৩,৩০০ জন শিশুর মধ্যে একজন প্রাইমারি কনজেনিটাল গ্লুকোমায় (PCG) আক্রান্ত হয়।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: গ্লুকোমা (Glaucoma) শিশুদের মধ্যে অন্ধত্বের একটি কারণ। আমাদের দেশে ৩,৩০০ জন শিশুর মধ্যে একজন প্রাইমারি কনজেনিটাল গ্লুকোমায় (PCG) আক্রান্ত হয়। ভারতে জনসংখ্যার ৪.২% শিশুর অকাল অন্ধত্বের জন্য এটি দায়ী (Glaucoma In Children)।
Representative Image
Representative Image
advertisement

প্রাইমারি কনজেনিটাল গ্লুকোমার প্রভাব পড়তে পারে নবজাতকদের মধ্যেও। যেটি সাধারণত জন্মের সময় বা মায়ের অন্তঃসত্ত্বা পর্বের সময়েই দেখা যায়। প্রাইমারি গ্লুকোমা বাদে সেকেন্ডারি গ্লুকোমা কিন্তু চোখের অন্যান্য অসঙ্গতির কারণেও হতে পারে যেমন ট্রমা, সংক্রমণ, প্রদাহজনিত জ্বালা, স্টেরয়েডের ব্যবহার, স্টার্জ-ওয়েবার সিন্ড্রোমের মতো আরও নানান সিস্টেমিক সমস্যার কারণে। পিসিজি-র (PCG) জেনেটিক প্যাটার্ন ১০% অটোসোমাল রিসেসিভ এবং ৯০% স্পোরাডিক। এর Loci লিঙ্ক হল 14q24 1p36। কিন্তু প্রশ্ন হল গ্লুকোমায় আক্রান্ত হলে তা কী উপায়ে বুঝবো? আমাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে আজ উপস্থিত হয়েছেন হায়দরাবাদের ম্যাক্সি ভিশন চক্ষু হাসপাতালের (Maxi Vision Eye Hospital) গ্লুকোমা সার্জন ডা. অনিতা সি. কামার্থি (Dr. Anita. C. Kamarthy)।

advertisement

আরও পড়ুন-স্ত্রীকে খুন করে তার কাটা মুণ্ডু হাতে রাস্তায় ঘুরে বেড়াল স্বামী ! ইরানের ভয়ঙ্কর দৃশ্য ভাইরাল

Dr. Anita. C. Kamarthy, Glaucoma surgeon, Maxi Vision eye hospital - Hyderabad

advertisement

পিসিজি উপসর্গের তিনটি লক্ষণ কী কী?

১. এপিফোরা (Epiphora) বা চোখ দিয়ে অত্যধিক জল পড়া।

২. ফটোফোবিয়া (Photophobia) বা আলোতে দেখার অক্ষমতা।

২. ব্লেফারোস্প্যাজম (Blepharospasm) বা চোখ শক্তভাবে বন্ধ করা

বাফথালমোস (Buphthalmos) বলতে বোঝায় যখন শিশুদের চোখের কর্নিয়া আকারে অনেকটা বড় হয়ে যায় এবং চোখের উপর চাপ বাড়ার কারণে তারা ঝাপসা দেখতে শুরু করে। এই উপসর্গগুলির যে কোনও একটি দেখা দিলেই খুব দ্রুত কোনও প্রশিক্ষিত চক্ষু বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া উচিত।

advertisement

আরও পড়ুন-চলন্ত গাড়ির সামনে থেকে ছাত্রীকে সরিয়ে আনল পুলিশ, ভাইরাল হল ভিডিও!

একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় বা গ্লুকোমার শুরুর দিকেই যদি শিশুরা সঠিক চিকিৎসা পায় তাহলে এটি প্রতিরোধ করা যেতে পারে।

এই সব শিশুদের বেশিরভাগকে ইন্ট্রাওকুলার প্রেশার, কর্নিয়াল ডায়ামিটার, রেটিনোস্কোপি, আই এবং গনিওস্কোপির জন্য সাধারণ অ্যানেস্থেশিয়া দিয়ে পরীক্ষা করা হয়। তবে সে ক্ষেত্রে গ্লুকোমার স্থিতির ওপর ভিত্তি করে চিকিৎসকরা সিদ্ধান্ত নেন। বেশিরভাগই অস্ত্রোপচারই এর প্রধান উপায়। প্রাথমিকভাবে চিকিৎসায় হাইপারসমোটিক এজেন্ট, বিটা-ব্লকার, কার্বনিক অ্যানহাইড্রেজ ইনহিবিটর ব্যবহার করে ইন্ট্রাওকুলার চাপ কমানো হয়। পিসিজি-তে মিওটিকস এবং আলফা অ্যাগোনিস্টের ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।

advertisement

সার্জারি:

ইনসিশনাল সার্জারি (Incisional Surgery)- গনিওটমি এবং ট্রাবেকুলোটমি এদের মধ্যে অন্যতম। এছাড়াও সাম্প্রতিক প্রযুক্তির মধ্যে রয়েছে এন্ডোস্কোপিক গনিওটমি, ফাইবার অপটিক মাইক্রোক্যাথিটার ট্র্যাবেকোলোটমি।

ফিল্টারেশন সার্জারি (Filtration Surgeries)- ফিল্টারেশন সার্জারির মধ্যে ট্রাবেকুলেক্টমি এবং অ্যাডজেক্টিভ অ্যান্টিমেটাবোলাইট অন্যতম। এছাড়া পিসিজি-তে অ্যান্টিমেটাবোলাইটের সঙ্গে ট্রাবেকুলোটমি এবং ট্র্যাবেকুলেক্টমি প্রাথমিক ভাবে জড়িত থাকে।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

গ্লুকোমা ড্রেইনেজ ডিভাইস (Glaucoma Drainage Devices)- গ্লুকোমা ড্রেইনেজ ডিভাইস এ ক্ষেত্রে শেষ অবলম্বন।

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Glaucoma: শিশুদের মধ্যে বাড়ছে গ্লুকোমা, প্রতিকারের পথ দেখাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল