ড: মিলটন বিশ্বাস বলছেন, যদি এই পানীয় মাত্র ১ মাস সঠিকভাবে পান করা যায় তাহলে এক মাসের মধ্যেই ওজনের মধ্যে অনেক পার্থক্য লক্ষ্য করা যাবে । তবে ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে সব সময় একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে , হেলদি উপায়ে যেন ওজনটাকে বাড়ানো যায় । অকারণে অতিরিক্ত পরিমাণ ফাস্টফুড খেয়ে ওজন বাড়ানো ঠিক না ।
advertisement
আরও পড়ুন: ফ্যানের স্পিড কমিয়ে দিলে কী কমে যাবে বিদ্যুতের বিল? আদৌ বাঁচে টাকা? আসল সত্যি জানলে চমকে যাবেন
এতে ওজন বাড়ার পাশাপাশি পেটে অনেক বেশি মেদ ও চর্বি জমে যেতে পারে । খাদ্য তালিকায় প্রোটিন ফ্যাট ও কার্বোহাইড্রেট এর পরিমাণ ব্যালেন্স করে রাখতে হবে। ড্রিংক তৈরির উপকরণ: প্রথমেই নিয়ে নিতে হবে আগের দিন রাত্রে ভিজিয়ে রাখা ৬ পিস কাঠবাদাম , ৪ পিস কাজুবাদাম , ২ টো আখরোট , ৫ থেকে ৭ গ্রাম কিসমিস , ৬-৭ পিস মাখনা ( পদ্ম ফুলের বীজ থেকে তৈরি করা খই) , ১ টা আনজির , ২ টো খেজুর, ১ টেবিল চামচ ভাজা ওটস ।
এরপর এই সমস্ত উপকরণগুলোকে মিক্সার মেশিনের মধ্যে নিয়ে নিতে হবে । তারপর স্বাদ বাড়ানোর জন্য একটা গোটা এলাচ দিয়ে দিতে পারেন । এরপর দিতে হবে এক কাপ পরিমাণ দুধ। এরপর মিক্সার মেশিনের সাহয্যে সমস্ত উপকরণ গ্রাইন্ড করে নেওয়ার পরে একটি গ্লাসে উপকরণটি ঢেলে নিতে হবে। এরপর তৈরি হয়ে যাওয়া পানীয় টির মধ্যে দিয়ে দিতে হবে কয়েক টুকরো কলা এবং কয়েক টুকরো আপেল। ব্যাস এভাবেই তৈরি হয়ে যাবে এই পানীয়টি।
আরও পড়ুন: খেলোয়াড়রা খেলার সময় চ্যুইংগাম চিবোয় কেন বলুন তো? ভাবছেন শখ করে! আসল কারণ জানলে বিশ্বাসই হবে না
ওজন বাড়ানোর জন্য এবং যারা ওজন মেইনটেন করতে চাইছেন , তাদের জন্য এই পানীয় টি সবথেকে কার্যকরী এবং স্বাস্থ্যকর একটি পানীয়। এই পানীয় পান করলে ওজন তো বাড়বে, তার সঙ্গে ত্বক অনেক বেশি উজ্বল হবে। সকালে ঘুম থেকে ওঠার ৩০ মিনিট পরে এই পানীয় পান করতে হবে।