আরও পড়ুন-যৌন মিলনের পরেই এই জিনিসটা ঘটছে ? এর কী প্রভাব শরীরে পড়তে পারে জানুন
মুরগির রঙ
প্যান্ট্রিতে থাকা কাঁচা মুরগি রান্না করার আগে, সর্বদা এর রঙ দেখে নিতে হবে। যদি কাঁচা মুরগির সাদা ফ্যাটি অংশ গোলাপি রঙের হয়, এর মানে মাংস টাটকা আছে। তবে, যদি মুরগির মাংসের রঙ ধূসর/সবুজ হয় এবং যদি চর্বিযুক্ত টুকরোগুলি হলুদ হয় তবে এর অর্থ মাংস নষ্ট হয়ে গিয়েছে এবং আর খাওয়া যাবে না। যদি মুরগির উপর কোন সাদাটে কোনও ছত্রাক দেখা যায় তাহলেও মাংস ফেলে দিতে হবে। রান্না করা মুরগি সবসময় সাদা রঙের হতে হবে। মুরগি কাটার পরে যেন সেখান থেকে পরিষ্কার রস বেরোয় এবং তাতে লাল রক্তের ছোঁয়া না থাকে। লাল রঙ দেখা দিলে বুঝতে হবে মাংস ভালো করে ধোয়া হয়নি। রান্না করা মুরগির রঙ গোলাপি হওয়ার অর্থ মাংস ভালভাবে রান্না করা হয়নি এবং এর থেকে সালমোনেলা সংক্রমণ হতে পারে।
advertisement
আরও পড়ুন-কোলেস্টেরল বাড়লেই কিন্তু বিপদ ! নিয়ন্ত্রণে রাখতে যে খাবারগুলি না খেলেই নয় জানুন
গঠন
মুরগির মাংস খারাপ হলে এর গঠনগত পরিবর্তন হয়। যদি মাংস স্পর্শ করলে আঠালো মনে হয় তাহলে এটি নিশ্চিত খারাপ হয়ে গিয়েছে। তাজা মুরগি চকচকে ও নরম হবে। রান্না করা মুরগির গঠনও হবে শক্ত ও ঘন।
গন্ধ
যে কোনও খাদ্যবস্তুই পচে গেলে বাজে গন্ধ ছড়ায়। মুরগির মাংসও তার ব্যতিক্রম নয়। যদিও ফ্রিজে বরফ চাপা থাকলে সেই গন্ধ সহজে বোঝা যায় না। কিন্তু মাংস খারাপ হয়ে গেলে তার থেকে পচা ডিমের মতো গন্ধ বেরোয়।
আরও পড়ুন-অচেনা শান্তিনিকেতনকে চেনানোর উদ্যোগ ‘চারণ’-এর, নেপথ্যে লোপামুদ্রা মিত্র
ছত্রাক
রান্না করা মাংসে ছত্রাক বা মোল্ড দেখা দেয়। কাঁচা মাংসে এটা খুব একটা দেখা যায় না।তবে রান্না করা মাংস থেকে ছত্রাক ছেঁচে বের করে দিলেও সেটা মাংসের মধ্যে ঢুকে যায় এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ ঘটাতে পারে। এরকম মাংস না খাওয়াই ভালো কারণ এর থেকে বিষক্রিয়া হতে পারে।
ব্যবহারের শেষ তারিখ
প্যাকেটজাত কাঁচা মাংস কেনার সময় সেখানে মেয়াদ শেষ হওয়ার একটি তারিখ নির্দিষ্ট করে লেখা থাকে। সেই তারিখ মনে রাখতে হবে এবং মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে অবশ্যই ফেলে দিতে হবে।