প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন:
পুরুষরা ভুঁড়ি কমাতে চাইলে (Belly Fat) ডায়েটে যোগ করতে হবে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। আসলে প্রোটিনের পরিমাণ বাড়ালে মনে আসে তৃপ্তি। যেটা ওজন কমাতে অত্যন্ত কার্যকর। আর পর্যাপ্ত প্রোটিন খেলে সারা দিন সক্রিয়ও থাকা যায়।
আরও পড়ুন: ঘরে থাকা এই খাবারে হু হু করে ওজন কমবে, একবার পরীক্ষা করেই দেখুন না!
advertisement
ডায়েটে থাকুক ভিনিগার:
ওজন কমাতে চাইলে পুরুষরা ডায়েটে (Diet) যোগ করতে পারেন ভিনিগার। সেটা হোয়াইট ভিনিগারই হোক কিংবা অ্যাপল সাইডার ভিনিগারই হোক। প্রতিদিন এক থেকে দুই টেবিলচামচ ভিনিগার খেলে দেহের ওজন এবং ভুঁড়ি কমে যায়।
বেশি পরিমাণে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট:
স্বাস্থ্যকর ফ্যাট সমৃদ্ধ ডায়েট খেলে কমে যায় ভবিষ্যৎ ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কাও। আর তা-ছাড়া এই ধরনের খাবার খেলে অতিরিক্ত খাওয়ার ইচ্ছেটাও চলে।
আরও পড়ুন: শসা হজম হতে সময় নেয়, আপনি কি রোজই শসা খান? কী সমস্যা হতে পারে জানুন
স্বাস্থ্যকর মিষ্টি পানীয়:
অনেকেই মিষ্টি পানীয় খেতে ভালোবাসেন। সোডা, প্রসেসড ফলের রস প্রভৃতি পান করা বন্ধ করতে হবে। তাই মিষ্টি পানীয় পছন্দ করলে ঘরেই কমলালেবু অথবা কোনও ফলের রস বানিয়ে নিতে হবে।
প্রচুর পরিমাণে জল পান:
ওজন কমানোর জন্য বেশি করে জল পান করতে হবে। জল খেলে শরীরের মেটাবলিজম (Metabolism) বেড়ে যায়। আর সবথেকে বড় কথা হল, এটা ক্যালোরি-ফ্রি।
ফাইবার সমৃদ্ধ ডায়েট:
পেটের চর্বি কমাতে ডায়েটে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার যোগ করতে হবে। আসলে ফাইবারে পরিপূর্ণ খাবার খেলে পেট অনেক ক্ষণ ভর্তি থাকে। এর জন্য বাদাম, বীজজাতীয় খাবার, হোলগ্রেন, শুঁটিজাতীয় খাবার, ফাইবার সমৃদ্ধ ফল ও শাকসবজি বেশি করে খেতে হবে।
রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট কমিয়ে আয়রনের পরিমাণ বৃদ্ধি:
ওজন কমাতে চাইলে রিফাইন করা খাবারের পরিমাণ কমাতে হবে। এর বদলে বরং হোল গ্রেন জাতীয় খাবার খেতে হবে। আবার অনেক ক্ষেত্রেই পুরুষদের থাইরয়েডের সমস্যা দেখা দেয়। আর এর জন্য ডায়েটে আয়রন সমৃদ্ধ খাবার যোগ করতে হবে। কারণ এই আয়রন থাইরয়েডের জন্য ভালো।
এক্সারসাইজ:
শরীরের মেদ এবং ওজন কমানোর জন্য খাদ্যভ্যাস নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি শারীরিক কসরত বা এক্সারসাইজ (Exercise) করাও গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য স্ট্রেংথ ট্রেনিং, কার্ডিও, এইচআইআইটি-র মতো এক্সারসাইজের উপর মনোনিবেশ করতে হবে। এ-ছাড়া ওয়েট ট্রেনিংয়ের পাশাপাশি এরোবিক এক্সারসাইজও খুবই কার্যকর।
