আরও পড়ুন- পছন্দের মানুষের পাত্তা পাচ্ছেন না? কী করলে ক্রাশের দৃষ্টি আকর্ষণ সম্ভব? রইল টিপস
বুঝে-শুনে প্রশংসা:
কারও প্রশংসা করা অথবা কাউকে কমপ্লিমেন্ট দেওয়া অবশ্যই ভাল। কিন্তু কয়েকটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে। ধরা যাক, আপনি আপনার সহকর্মীকে বললেন যে, প্যান্টটা দারুণ ফিট করেছে অথবা জামাটায় দারুণ মানিয়েছে। অনেক সময় উল্টো দিকে থাকা মানুষটি এই ধরনের প্রশংসার খারাপ অর্থ বার করতে পারেন। আবার অনেক সময় এটাকে অনেকে যৌন হেনস্থা বলে গণ্য করতে পারেন।
advertisement
নেতিবাচক ব্যাখ্যা নয়:
পদাধিকারে উঁচু মানেই সব ব্যাপারে নেতিবাচক ভুলভাল ব্যাখ্যা অথবা নেতিবাচক বক্তব্য দিতে হবে, এটা একেবারই ভুল। অনেক সময় সিনিয়ররা পদাধিকারে উঁচুতলার বলে রাজনীতি, ধর্ম, লিঙ্গবৈষম্য বিষয়ে ভুলভাল মন্তব্য করে বসেন। যেটা করা উচিত নয়।
মা হচ্ছো নাকি?
অনেক সময় সহকর্মী মোটা হয়ে গেলে তাঁকে কর্মক্ষেত্রে প্রশ্ন করা হয় যে, বাড়িতে কি নতুন সদস্য আসছে! এই ধরনের প্রশ্ন অত্যন্ত অপমানজনক। যদি তার কোলে নতুন অতিথি আসে, সে সেটা নিজের সুবিধেমতো আপনাকে জানাবে।
‘আমার মনে হয়’ একদম নয়:
অনেকেই কথায় কথায় বলেন, ‘আমার মনে হয়’ এটা করা উচিত, ওটা করা উচিত। সহকর্মীদের সামনে এই ‘আমার মনে হয়’ শব্দবন্ধটা ব্যবহার করা উচিত নয়। একমাত্র যদি কোনও বিষয়ে নিশ্চিত না হন, তবেই সহকর্মীর সঙ্গে কথা বলার সময় এই শব্দবন্ধটা ব্যবহার করতে পারেন।
ব্যক্তিগত কথা একদম নয়:
কর্মক্ষেত্রে কারওর সঙ্গে ব্যক্তিগত কথাবার্তা শেয়ার করা উচিত নয়। অনেকেই সহকর্মীর সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করে থাকেন, সেটা একদমই ভুল। যদি ব্যক্তিগত বিষয়ে আলোচনা করতে হয়, তা হলে কর্মক্ষেত্রের লোকজন বাদ দিয়েই তা করতে হয়। কারণ কিছু কিছু মানুষ আছেন, যাঁরা গসিপ পছন্দ করেন এবং আমাদের ব্যক্তিগত বিষয়ে জেনে নিয়ে আমাদের নামেই মশলা মাখিয়ে উল্টোপাল্টা কথা রটিয়ে বেড়াতে পারেন।