TRENDING:

লজ্জা থেকে বাঁচতে আর শেভ নয়, এ বার দাড়িগোঁফ নিয়েই বাঁচবেন এই তরুণী

Last Updated:

Bearded Lady: দাড়ি গোঁফ আর অবাঞ্ছিত নয়, বরং তাকে সঙ্গী করেই থাকতে চান তিনি

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
আমাদের সমাজে নারী পুরুষের সাজপোশাক ও বাহ্যিক রূপ নিয়ে বরবারই সুনির্দিষ্ট সীমারেখা আছে। সেই লক্ষণরেখা ভাঙলেই দেখা দেয় সমস্যা। সমাজের চোখে সেই নির্দিষ্ট ব্যক্তি চিহ্নিত হয়ে যান। সেই ধারণা ভেঙেও ফেলেন উজান স্রোতে পাড়ি দেওয়া মুষ্টিমেয় কয়েক জন। সেই তালিকার অন্যতম ডাকোটা কুক।
দাড়ি গোঁফ আর অবাঞ্ছিত নয়, বরং তাকে সঙ্গী করেই থাকতে চান তিনি
দাড়ি গোঁফ আর অবাঞ্ছিত নয়, বরং তাকে সঙ্গী করেই থাকতে চান তিনি
advertisement

৩০ বছর বয়সি এই যুবতীর এক মুখ দাড়িগোঁফ। প্রথম প্রথম তিনি নিয়মিত দাড়িগোঁফ পরিষ্কার করতেন। শেভ করতেন মুখমণ্ডল। এখন থেকে আর করবেন না বলে ঠিক করেছেন। দাড়ি গোঁফ আর অবাঞ্ছিত নয়, বরং তাকে সঙ্গী করেই থাকতে চান তিনি।

কৈশোরেই ডাকোটার মুখে অবাঞ্ছিত কেশ দেখা যায় ইতিউতি। লোকলজ্জা থেকে বাঁচতে নিয়মিত শেভ করতেন তিনি। মানসিকতায় পরিবর্তন এল ২০১৫ সালে। এক বন্ধুর দৌলতে। সেই বন্ধু তাঁকে বলেছিলেন শ্মশ্রূগুম্ফ সমেতই এক শো-এ অংশ নিতে।

advertisement

আরও পড়ুন :  ডাল মাখানি ৮ টাকা, শাহি পনির ৫ টাকা, রেস্তরাঁয় ভূরিভোজের নামমাত্র মূল্যে হতবাক নেটিজেনরা

বেয়ার্ডেড লেডি হয়েই ডাকোটাকে জনসমক্ষে আসার জন্য অনুপ্রাণিত করেন ওই বন্ধু। যাতে তিনি গর্বিত ভাবেই দাড়িগোঁফ দেখাতে পারেন। তাঁর থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে উঠতে পারেন অন্যান্য মহিলাও।

ইনস্টাগ্রামে তিনি একটি নিজের একটি পুরনো ছবি শেয়ার করেছেন। সেখানে তিনি নিউ ইয়র্ক ফ্যাশন ফ্যাশন উইকে অংশ নিয়েছিলেন। ডাকোটার কথায়, " আমি আশৈশব নিজের শরীরকে ঘৃণা করেই বড় হয়েছি। আমার ধারণা ছিল কোনওদিন মডেল হয়ে উঠতে পারব না। এখনও নিজের শরীরের অনেক কিছুই আমার পছন্দ নয়। কিন্তু আমার শরীর কখনও অপছন্দের তালিকায় থাকবে না। "

advertisement

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৩ বছর বয়সে ডাকোটা বুঝতে পারেন তাঁর শরীরের এই অস্বাভাবিকতা। তার পরের দশ বছর মানসিক উদ্বেগই ছিল আমার সঙ্গী। আমি যে সময় বড় হয়েছি তখন কোনও মেয়ের মুখে দাঁড়ি গোঁফ থাকলে তাঁর জীবন ছিল যন্ত্রণাবিদ্ধ। পার্লারে গেলেই শুনতে হত এক জন মেয়ের মুখে দাঁড়ি বা গোঁফ কখনওই থাকতে পারে না।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
​'শুভ বিজয়া' সন্দেশ স্পেশালে মন মজেছে জনতার! বর্ধমানের মিষ্টির দোকানে ভিড়
আরও দেখুন

আগে ডাকোটা দিনে দু’বার করে দাড়িগোঁফ কাটতেন। তার পরও মেক আপ করে দাড়ির অস্তিত্ব গোপন করতে করতে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলেন। একাধিক মেডিক্যাল পরীক্ষার পরও ডাক্তাররা বুঝতে পারেননি তাঁর শারীরিক সমস্যা। তবে তাঁরা জানিয়েছেন ডাকোটার শরীরে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বেশি।

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
লজ্জা থেকে বাঁচতে আর শেভ নয়, এ বার দাড়িগোঁফ নিয়েই বাঁচবেন এই তরুণী
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল