চুলের বৃদ্ধির জন্য কারি পাতা খুবই উপকারী। এটি বন্ধ লোমকূপ খুলে দিতে পারে। চুলের বৃদ্ধির জন্য, কারি পাতার সঙ্গে মেথি এবং আমলাও ব্যবহার করা যেতে পারে ।
আরও পড়ুন: ডায়েটে এই ৫ উপাদান রাখলে হুড়মুড়ুয়ে ওজন কমবে,জানুন
আসুন জেনে নেওয়া যাক চুলে কারি পাতা ব্যবহারের সঠিক পদ্ধতি-
এক মুঠো কারি পাতায় সমপরিমাণ মেথি পাতা মেশাতে হবে এবং ভাল করে পিষে নিতে হবে। আপনি চাইলে আমলা পাউডারও ব্যবহার করতে পারেন।
advertisement
আরও পড়ুন: পেঁপের বীজে মুশকিল আসান! এই উপাদানের উপকারিতা জানলে চমকে যাবেন
এই পেস্টে আধ চা চামচ জল যোগ করতে পারেন। এই মিশ্রণটি চুলে আধ ঘণ্টা রাখার পর ধুয়ে ফেলতে হবে ।
এর ব্যাকটেরিয়ারোধী গুণের কারণে চুল থেকে খুশকি দূর করতেও কারি পাতা কার্যকর। কারি পাতা দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে লাগাতে পারেন। এর জন্য এক মুঠো কারি পাতা পিষে তাতে ২ চামচ দই মিশিয়ে মাথায় ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে।
একটি পাত্রে নারকেল তেল গরম করে তাতে কিছু কারি পাতা দিয়ে ফোটাতে হবে। ভাল করে ফোটানোর পর কারি পাতা কালো হয়ে গেলে গ্যাস বন্ধ করে তেল ঠাণ্ডা করার জন্য আলাদা করে রাখতে হবে । স্নানের এক ঘণ্টা আগে এই তেল হালকা গরম করে মাথায় মালিশ করে মাথা ধুয়ে ফেলতে হবে।
চুল পড়ার সমস্যা দূর করতে নারকেল তেলে কারি পাতা ফোটাতে হবে । এরপর এর সঙ্গে মেথিও মেশাতে পারেন । সপ্তাহে একবার এই তেল দিয়ে মাথায় ম্যাসাজ করতে হবে এবং এক থেকে দেড় ঘণ্টা পর চুল ধুয়ে ফেলতে হবে ।চাইলে সারারাত এই তেল মেখে ঘুমাতে পারেন।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।