প্রসঙ্গত কোভিডে বাড়াবাড়ির কারণে হাসপাতালে ভর্তি হলে, অকালমৃত্যুর পারিবারিক ইতিহাস থাকলে, মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে অল্পবয়সিদের মধ্যে অকালেই নেমে আসে মৃত্যুর ছায়া। ১৬ নভেম্বর প্রকাশিত হওয়া রিপোর্টে এই মর্মেই দাবি করা হয়েছে।
১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়সিদের উপর এই সমীক্ষা চালানো হয়েছে। আগে থেকে চেনা অসুস্থতা এবং অতীতে অসুস্থতার নজির ছাড়াই তাঁরা হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অজ্ঞাত কারণে প্রাণ হারিয়েছেন। ১ অক্টোবর ২০২১ থেকে ২০২৩-এর ৩১ মার্চের মধ্যে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। অথচ মৃত্যুর ২৪ ঘণ্টা আগেও তাঁদের সুস্থ অবস্থায় দেখা গিয়েছিল।
advertisement
গবেষণায় স্পষ্ট বলা হয়েছে ‘‘ভারতে তরুণদের অজানা কারণে মৃত্যুর ঘটনা বৃদ্ধির কারণ কোভিড ১৯-এর টিকাকরণ নয়। দেশের সর্বোচ্চ চিকিৎসা সংক্রান্ত গবেষণার সংস্থা অর্থাৎ ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ-এর পত্রিকা ইন্ডিয়ান জার্নাল অব মেডিক্যাল রিসার্চে বলা হয়েছে ‘‘কোভিড উত্তর সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া, অকালমৃত্যুর পারিবারিক ইতিহাস এবং জীবনযাপনগত আচরণের কারণেই অজানা কারণে তরুণদের মৃত্যুর ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে৷’’
সমীক্ষকদের মত, কোভিডের দু’টি টিকা গ্রহণ করার কারণে নানা ঝুঁকি কমেছে অনেক ক্ষেত্রে৷ কিন্তু টিকার একটি ডোজ নিলে সেই প্রভাব বা ফলাফল দেখা যায়নি৷