TRENDING:

Tasty Food at Low Cost: ১৫ টাকায় কচুড়ি, শিঙাড়া, চপ থেকে থেকে শেষপাতে মিষ্টিমুখ নামমাত্র মূল্যে ভরপেট জলখাবারের ঠিকানা জানুন

Last Updated:

Tasty Food at Low Cost: এখানকার জলখাবারের কথা শুনলে জিভে জল আসতে বাধ্য। কিন্তু কী এমন খাবার পাওয়া যায় এখানে?

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
সকালের জলখাবারে গরম-গরম জিভে জল আনা খাবার কার না ভাল লাগে! আর লোভনীয় জলখাবারের জন্য যেতেই হবে ছত্তীসগঢ়ের মহাসমুন্দ জেলার চিলাপাবন চকের শেঠজি হোটেলে। কারণ এখানকার জলখাবারের কথা শুনলে জিভে জল আসতে বাধ্য। কিন্তু কী এমন খাবার পাওয়া যায় এখানে?
advertisement

আসলে শেঠজির হোটেলে পাওয়া যায় ভাজিয়া। যা তিন ধরনের চাটনির সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। চটপটা স্বাদের এই খাবারের সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে গোটা দেশেই। প্রতিদিন এখানে বহু মানুষ আসেন শুধু এই জলখাবার খেতেই।

শেঠজি হোটেলের ডিরেক্টর দীপক আগরওয়ালের বক্তব্য, তাঁর হোটেলে নানা ধরনের গরমাগরম জলখাবার পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে আলুর চপ, মুঙ্গেড়ি, সমোসা, মুগ বড়া, সম্বর বড়া, কচুরি-সহ আরও নানা কিছু। এখানেই শেষ নয়, যে কোনও খাবারের শেষে মিষ্টি না হলে কি চলে! ফলে মিষ্টিমুখের জন্য এখানে পাওয়া যাবে গরম গরম মুচমুচে জিলিপি আর বালুশাহি। শুধু তা-ই নয়, খাবারের মানও এখানে এতটাই ভাল যে, গ্রাহকেরা কোনও খুঁত বার করতেই পারবেন না। আর দাম? তার জন্যও চিন্তা করতে হবে না! কারণ এক প্লেট জলখাবার মাত্র ১৫ টাকায় পাওয়া যায়। যা অত্যন্ত সস্তা!

advertisement

আরও পড়ুন :  কাজিরাঙা জাতীয় উদ্যান থেকে বেরিয়ে বাঘ থাকতে শুরু করেছে কামাখ্যা মন্দির লাগোয়া এলাকায়! আতঙ্ক চরমে! জারি ১৪৪ ধারা

কিন্তু কীভাবে পৌঁছনো যাবে এই শেঠজি হোটেলে? এই হোটেলটি আসলে চিলাপাবন চকে রয়েছে। আর এই জায়গাটি রায়পুর-ওড়িশা জাতীয় সড়ক ৫৩-তে অবস্থিত। রায়পুর, ওড়িশা এবং বারগড়ের বাসিন্দারা এই জাতীয় সড়কটি ব্যবহার করে থাকেন। ফলে তাঁদের কাছে এই হোটেলটি অত্যন্ত প্রসিদ্ধ। দীপক আগরওয়ালের কথায়, শেঠজি হোটেলের নাস্তা প্রথম থেকেই সকলে পছন্দ করেছেন।  গ্রাহকদের মধ্যে অধিকাংশই বয়স্ক। আর সবথেকে বড় কথা হল, এখানকার জলখাবারের স্বাদ একেবারের আগের মতোই রয়েছে। যা একটুও বদলায়নি।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

ফলে এ হেন জলখাবার প্রতিদিন হাজার-হাজার প্লেট বিক্রি হয়। দীপকের কথায়, প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা থাকে শেঠজি হোটেল। ফলে বিক্রিও হয় প্রচুর। সেই জন্যেই হোটেলের কাজের জন্য ১০ জনকে নিয়োগ করা হয়েছে।

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Tasty Food at Low Cost: ১৫ টাকায় কচুড়ি, শিঙাড়া, চপ থেকে থেকে শেষপাতে মিষ্টিমুখ নামমাত্র মূল্যে ভরপেট জলখাবারের ঠিকানা জানুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল