অপরদিকে আবারও গ্যাসে একটা অন্য পাত্র বসিয়ে তাতে সামান্য জল ও বেশ কিছুটা পরিমাণ মতো চিনি দিয়ে নেড়েচেড়ে নিতে হবে। এরপর তাতে স্বাদ বাড়ানোর জন্য দিতে হবে সামান্য পরিমাণ আদা বাটা ও দুটো থেঁতো করা এলাচের টুকরো। বেশ অনেক্ষণ ধরেই জাল দিয়ে একটা শিরা বানিয়ে নিতে হবে। শিরা অনেকটা গাঢ় হয়ে আঠালো হয়ে গেলেই বুঝবেন তৈরি।
advertisement
এবারে পাত্রের আটা ঠান্ডা হয়ে এলে সামান্য পরিমাণ মৌরি হাতের সাহায্যে ক্রাশ করে আটার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে হবে। ঠিক একই ভাবে বেশ কিছুটা কাজু হাতের সাহায্যে টুকরো করে আটার মধ্যে দিয়ে দিতে হবে।
আরও পড়ুন: ঘুমোনোর আগে আয়না কাপড় দিয়ে কেন ঢাকতে হয়? ঘরের এই কোনে ভুলেও রাখবেন না আয়না
সবশেষে বেশ কিছুটা কিসমিস দিয়ে আটার সঙ্গে বেশ ভালভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর ওপর থেকে অল্প অল্প করে চিনির শিরা ঢেলে আটার সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। হাতের সাহায্যে মেখে নিয়ে দেখতে হবে নাড়ুর আকারে পাকাচ্ছে কিনা। বেশ ভালভাবে চিনির শিরার সঙ্গে আটা মিশে গিয়ে ঝরঝরে হয়ে নাড়ুর আকারে হাতের সাহায্যে গোল গোল পাকিয়ে নিলেই তৈরি কাসার। এবার অন্যান্য ভোগের সঙ্গে সঙ্গে ছট মায়ের ভোগে অর্পণ করুন কাসার। তবে এক্ষেত্রে আটার মিশ্রনের মধ্যে বেশ কিছু ড্রাই ফ্রুটস দিয়ে বানালে খেতে আরও বেশি টেস্টি হয়। ছট মায়ের ভোগে অর্পণ করে নিজেও একবার খেয়ে দেখুন তো ভাল লাগে কিনা!
সুস্মিতা গোস্বামী