আমেরিকায় হওয়া সেই পরীক্ষায় জানানো হয়েছে যে, করোনায় সংক্রমিত মহিলাদের বুকের দুধে কম মাত্রায় পাওয়া গিয়েছে করোনাভাইরাসের জেনেটিক মেটেরিয়াল। কিন্তু করোনাভাইরাসের সেই জেনেটিক মেটেরিয়াল ভাইরাল পার্টিকলের রূপে পরিবর্তিত হয়ে বুকের দুধ পান করা নবজাতক বাচ্চাদের মধ্যে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে দেওয়ার কোনও উপযুক্ত ক্লিনিক্যাল প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন - Viral Video: পুষ্পার সুপারহিট গান ও আন্তাভার তালে বালিতে শরীরি হিল্লোলে মাতোয়ার নেহা কক্কর
advertisement
এর ফলে মনে করা হচ্ছে করোনায় আক্রান্ত মহিলাদের বুকের দুধ পান করলে নবজাতকদের করোনা আক্রান্ত হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই।
আরও পড়ুন - Intimate Hot Video Chat: বান্ধবীর সঙ্গে ভিডিওকল করে ফেঁসে গেলেন বেসরকারি ব্র্যাঞ্চের ম্যানেজার
ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার রিসার্চার জানিয়েছেন যে, এই মেডিক্যাল পরীক্ষায় বুকের দুধের স্যাম্পেলের সমীক্ষা করা হয়েছে। সেই স্যাম্পেল প্রায় ১১০ জন মহিলার থেকে নেওয়া হয়। ২০২০ সালের মার্চ মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে সান দিয়েগোয় এই সকল মহিলারা তাদের বুকের দুধের স্যাম্পেল জমা দেয়। এর মধ্যে প্রায় ৬৫ জন মহিলা করোনাভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত ছিল। কিন্তু এর মধ্যে প্রায় ৯ জন মহিলার অবস্থা খারাপ হলেও তাদের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছিল। এর মধ্যে প্রায় ৩৬ জন মহিলার করোনার লক্ষণ থাকলেও তারা টেস্ট করায়নি।
সেই সকল বুকের দুধের স্যাম্পেলের মধ্যে ৭টি স্যাম্পেলে করোনাভাইরাসের জেনেটিক মেটেরিয়াল পাওয়া যায়। দ্বিতীয় পর্যায়ে সেই ৭টি মহিলার বুকের দুধের স্যাম্পেল নেওয়া হয় ১ থেকে ৯৭ দিনের মধ্যে। কিন্তু তখন তাদের বুকের দুধের স্যাম্পেলে করোনাভাইরাসের জেনেটিক মেটেরিয়াল পাওয়া যায়নি। এই পরীক্ষায় জানানো হয়েছে যে, করোনায় সংক্রমিত মহিলাদের বুকের দুধ পান করলে নবজাতক বাচ্চাদের করোনা সংক্রমণ হওয়ার কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। করোনায় সংক্রমিত মহিলার বুকের দুধ বাচ্চাদের যে প্রভাবিত করতে পারে, তেমন কোনও উপযুক্ত প্রমাণও সেই পরীক্ষায় পাওয়া যায়নি।