TRENDING:

Weight Loss Journey: হুহু করে ওজন কমবে! ডায়েটে রাখুন ঘি-ভাত,আরও কী কী খেতে পারবেন?

Last Updated:

Weight loss journey: অনেকেই মনে করেন, ভাত খেলে চর্বি বাড়ে। আলু তো নৈব নৈব চ! ক্যালরি বেশি বলে প্রিয় হলেও খাদ্যতালিকা থেকে বাদ পড়ে যায় আম। এই প্রবণতা কি আদৌ যুক্তিযুক্ত?

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: জল খেলেও ওজন বাড়ছে! ডায়েট করলেও চেহারা ঠিক হচ্ছে না? মুষড়ে না পড়ে ভেবে দেখুন, কোথাও ভুল হচ্ছে না তো? মেনু থেকে কার্বোহাইড্রেট একেবারে বাদ দিয়ে দিলেও যে মুশকিল! আলু, সাদা ভাত, কলা এমনকি ঘিও যে রাখতে হবে পাতে। কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
ঘিও যে রাখতে হবে পাতে!
ঘিও যে রাখতে হবে পাতে!
advertisement

এখনকার সময়ে স্বাস্থ্য সচেতনতার পাশাপাশি বেড়েছে রোগা হওয়ার হিড়িক। এক্ষেত্রে পুষ্টিবিদদের পরামর্শ হল, প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় উপকরণের যেন ঘাটতি না হয় শরীরে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং কথাটা এখন আর কারও অজানা নয়। ঘরে ঘরে যুব প্রজন্ম এখন এই পদ্ধতিতেই রোগা হওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন। তবে, বন্ধুর কথা শুনে বা ইন্টারনেট ঘেঁটে ফাস্টিং বা উপোস শুরু করা একেবারেই নিরাপদ নয়, এমনই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, এক এক জনের শরীরের জন্য যে এক এক মন্ত্র! পরিমিত খাবার খাওয়ার পাশাপাশি চালিয়ে যেতে হবে শরীরচর্চাও, নির্দেশ পুষ্টিবিদদের। খাবারের তালিকা থেকে ফ্যাট এবং কার্বোহাইড্রেট বাদ দেওয়াও চলবে না।

advertisement

অনেকেই মনে করেন, ভাত খেলে চর্বি বাড়ে। আলু তো নৈব নৈব চ! ক্যালরি বেশি বলে প্রিয় হলেও খাদ্যতালিকা থেকে বাদ পড়ে যায় আম। এই প্রবণতা কি আদৌ যুক্তিযুক্ত? পুষ্টিবিদ করিশ্মা শাহ জানালেন, একেবারেই না। তাঁর মতে, “পছন্দের খাবার পাত থেকে সরিয়ে নেওয়া মানেই ডায়েট নয়। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে।” শরীর তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি না পেলেও ওজন কমানো কঠিন হয়ে পড়ে। বরং, পছন্দের আলুসেদ্ধ ভাত ঘি দিয়ে খেয়েও নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে ওজন। কী কী পুষ্টিগুণ রয়েছে আপনার প্রিয় খাবারগুলির? জেনে নিন।

advertisement

আরও পড়ুন-হোমওয়ার্ক এত কঠিন! অভিভাবকদেরই করতে হচ্ছে, শিশুরা পারছে না, ক্ষুব্ধ মা

ঘি- ফ্যাটের পরিমাণ বেশি হলেও ঘিতে উপস্থিত ফ্যাটি অ্যাসিড আসলে বিপাকে সাহায্য করে। যা আখেরে ওজন কমায়। সেই সঙ্গে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়াতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও ঘিয়ের বিকল্প নেই। তবে পরিমাণে বেশি নয়! কতটা খাবেন? বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন এক চামচ ঘি খাওয়াই যায়। তার বেশি না।

advertisement

সাদা ভাত- সবাই আজকাল ব্রাউন রাইস খাওয়ার দিকে ঝুঁকেছেন। ঢেঁকিছাঁটা চালের পুষ্টিগুণ নিয়ে সন্দেহ নেই, তবে সাদা ভাতও ফ্যালনা নয় এমনই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। একেবারে ভাত খাওয়া বন্ধ করে দিয়ে অন্য খাবারের উপর বেশি নির্ভরশীল হলে খিদে পাবে তাড়াতাড়ি। তার চেয়ে পরিমিত ভাতের সঙ্গে সবজি এবং লিন প্রোটিন (মুরগির মাংস) মিশিয়ে খান। ব্যালান্স ডায়েট করতে গেলে পাতে ভাত রাখা জরুরি বলেই মনে করছেন পুষ্টিবিদরা।

আম- ফলের রাজা, খেতেও খাসা! এদিকে খেলেই নাকি বাড়ছে ওজন। আম এড়িয়ে চলছেন তাই নবীন প্রজন্ম। কিন্তু আমেও যে রয়েছে মরসুমি ফলের গুণ। ভিটামিন, মিনেরেলস এর পাশাপাশি আমে রয়েছে ফাইবার। বিপাকে সাহায্য করার পাশাপাশি রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণেও সহযোগিতা করে সুস্বাদু এই ফল। তাই দূরে সরিয়ে রাখা কেন? পাতে থাকুক আমও, বলছেন পুষ্টিবিদরা।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

কলা- খেতে মিষ্টি, ক্যালরি বেশি তাই অনেকেই ভয় পান কলা খেতে। এ বিষয়েও আশ্বস্ত করছেন পুষ্টিবিদরা। কলায় থাকে পটাসিয়াম এবং ফাইবার। শরীরের শক্তি বাড়াতে সহায়ক কলা। পেশির সচলতা এবং বিপাক হার বাড়ানোর পাশাপাশি ওজন কমাতেও সাহায্য করে এই ফল। কারণ, একবার কলা খেলে অনেক্ষন ভরা থাকবে পেট। খিদে পাবে না।

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Weight Loss Journey: হুহু করে ওজন কমবে! ডায়েটে রাখুন ঘি-ভাত,আরও কী কী খেতে পারবেন?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল