TRENDING:

Anemia: সব সময় ক্লান্ত লাগে? দুর্বলতা পিছু ছাড়ে না? সাবধান! হয়তো অ্যানেমিয়া বাসা বেঁধেছে, কীভাবে মোকাবিলা করবেন? পড়ুন

Last Updated:

রক্তে স্বাভাবিক লোহিত রক্তকণিকার পরিমাণ অপর্যাপ্ত হলে আবার শরীরের কলাকোষে অক্সিজেনের সরবরাহ কমে যায়। এই অবস্থা রক্তের অক্সিজেন বহন করার ক্ষমতা হ্রাস করে

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: শরীরের কার্যকারিতা বজায় রাখার জন্য শিরার মধ্য দিয়ে রক্ত ​​প্রবাহ ঠিকঠাক থাকা জরুরি। রক্তে স্বাভাবিক লোহিত রক্তকণিকার পরিমাণ অপর্যাপ্ত হলে শরীরে অক্সিজেনের সরবরাহ কমে যায়। এই অবস্থাB রক্তের অক্সিজেন বহন করার ক্ষমতা হ্রাস করে। ফলে দুর্বলতা এবং ক্লান্তি ছেঁকে ধরে। এটি রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়ার একটি লক্ষণ, যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মহিলাদের মধ্যে দেখা যায়। অ্যানিমিয়া কিন্তু অবহেলার নয়, পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে গেলে মারাত্মক আকার নেয়!
Anemia
Image: News18
Anemia Image: News18
advertisement

গাধাড়া কমিউনিটি সেন্টারের প্রধান নার্স বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, সারা বিশ্বের প্রায় দুই বিলিয়ন মানুষ রক্তাল্পতায় ভুগছেন, যা এটিকে সবচেয়ে সাধারণ পুষ্টিজনিত ব্যাধিতে পরিণত করেছে। অনেক ধরনের রক্তাল্পতা রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হল – আয়রনের ঘাটতিজনিত অ্যানিমিয়া, ভিটামিনের ঘাটতিজনিত অ্যানিমিয়া, অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়া এবং সিকেল সেল অ্যানিমিয়া। শরীরে আয়রন, ফোলেট এবং ভিটামিন বি-১২-এর অভাবের কারণে লোহিত রক্তকণিকার পরিমাণের বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যায়, যা রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়ার কারণ হয়ে ওঠে।

advertisement

রক্তাল্পতার চিকিৎসা কীভাবে করতে হবে?

রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়ার সমস্যা নির্ণয়ের জন্য একজন ডাক্তার রোগীর পারিবারিক ইতিহাস সম্পর্কে পর্যালোচনা করতে পারেন। সেই সঙ্গে বেশ কিছু শারীরিক পরীক্ষা করারও পরামর্শ দিতে পারেন তিনি। এই পরীক্ষাগুলির মধ্যে অন্যতম হল – সিবিসি পরীক্ষা। এই পরীক্ষার মাধ্যমে রক্তের মধ্যে থাকা লোহিত রক্তকণিকা, হেমাটোক্রিট এবং হিমোগ্লোবিনের মাত্রা নির্ণয় করা হয়। পুরুষদের ক্ষেত্রে গড় হেমাটোক্রিটের মান ৪০ শতাংশ থেকে ৫২ শতাংশের মধ্যে এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে এর মান ৩৫ শতাংশ থেকে ৪৭ শতাংশের মধ্যে। এছাড়াও লোহিত রক্তকণিকার আকার এবং আকৃতি পরীক্ষা করা যায়।

advertisement

রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়ার চিকিৎসা এই রোগের কারণের উপর নির্ভর করে। যদি রোগীর দেহে আয়রনের অভাবজনিত কারণে রক্তাল্পতা থাকে, তাহলে তাঁর আয়রন এবং ভিটামিন-সি সাপ্লিমেন্ট খাওয়া উচিত। সেই সঙ্গে এমন উপাদান খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করা উচিত, যা এই ভিটামিনগুলি দেহে সরবরাহ করে। আবার রক্তক্ষরণ হলে রক্তক্ষরণের উৎস খুঁজে বার করে তা বন্ধ করা প্রয়োজন। এর জন্য অবশ্য অস্ত্রোপচারেরও প্রয়োজন হতে পারে। যদি রোগীর মধ্যে ভিটামিনের অভাবজনিত রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়া থাকে, তাহলে তাঁদের ভিটামিন বি১২ এবং ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার বা সাপ্লিমেন্ট নেওয়া উচিত। যদি ভিটামিন বি১২ শোষণের সমস্যার কারণে এই রোগ দেখা দেয়, তাহলে ভিটামিন বি১২ ইঞ্জেকশন নিতে হবে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Anemia: সব সময় ক্লান্ত লাগে? দুর্বলতা পিছু ছাড়ে না? সাবধান! হয়তো অ্যানেমিয়া বাসা বেঁধেছে, কীভাবে মোকাবিলা করবেন? পড়ুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল