পয়লা প্রোপোজ: কোনওদিন ভোলা যায় না!
পয়লা থাপ্পড়: যেটা সারাজীবন কানের কাছে বাজতে থাকবে!
পয়লা আপস: বাবার সঙ্গে আরও বেশি সময় কাটাতে পারতাম!
পয়লা ইন্টারভিউ: পুণায় এমবিএ কলেজে ভর্তির সময়।
পয়লা চিঠি: তখন ৩-৪ বছর বয়স। মাকে জন্মদিনে একটা লম্বা চিঠি লিখেছিলাম। বাবা সাহায্য করেছিল। পরে ওই চিঠিটা ফ্রেম করিয়েছিল বাবা। এখনও আমার বাড়িতে টাঙানো রয়েছে।
advertisement
পয়লা কাছে পাওয়া: ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড, WBFJA অ্যাওয়ার্ড আর 'টাইমস নাও ডিজায়ারেবল নাম্বার ওয়ান'-এর খেতাব পাওয়া।
পয়লা ভুলে যাওয়া: নিজের নাম! আর এটা কিন্তু সত্যি! আমি এত ভুলো মনের যে, নিজের নামও কখনও কখনও ভুলে যাই!
পয়লা উপহার:
ক) পাওয়া- দাদার থেকে, সেলফোন। আর এই প্রসেসটা কিন্তু চলেই আসছে! প্রত্যেক বছর জন্মদিনের কয়েক মাস আগে দাদার কাছে সেইসময়ের সবথেকে ভাল মোবাইলটার আবদার করি। দাদা সঙ্গে সঙ্গে কিনে দেয়। কিন্তু কিছুমাস বাদে জন্মদিনের সময় ফের বলি, ' ওই মোবাইলটা পুরনো হয়ে গিয়েছে, এখনকার আপডেটেড মোবাইলটা চাই !'' (দাদা কিনেও দেয়)!
খ) দেওয়া- সময়
পয়লা নেশা: জুতো
পয়লা প্রতিশ্রুতি: বন্ধুত্ব
পয়লা পকেটমানি: মা-বাবার থেকে পাওয়া আর দাদার ওয়ালেট থেকে চুরি করা!
পয়লা রোজগার: তখন আমি ১৩ বছরের। মডেলিং করে ৫০০০ টাকা পেয়েছিলাম।