আরও পড়ুন: ওলা-উবর নিয়ে অশান্তি চরমে ! রুবি মোড়ে হেনস্থা যাত্রীদের
এরপরই, ময়দানে নামে প্রশাসন। শুরু হয় ধরপাকড়। বিভিন্ন মাংসের দোকান, হোটেল ও রেস্তোরাঁয় চলে অভিযান। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে নিউমার্কেট-সহ একাধিক জায়গায় মরা মুরগির মাংসের কারবারের হদিশ মেলে। বোলপুরের প্রশাসনিক বৈঠকে এনিয়ে প্রাণিসম্পদ বিকাশ সচিব গোপালিকাকে ধমক দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
advertisement
আরও পড়ুন: আজ লোকসভায় সংশোধিত তিন তালাক বিল নিয়ে আলোচনা, দলীয় সাংসদদের হুইপ জারি বিজেপির
এবার অন্য কীর্তি। বজবজের ভাগাড়ে থেকে মরা পশুর মাংস প্যাকেটে ভরে শহরের বিভিন্ন হোটেলে, মাংসের দোকানে। নিউজ18 বাংলার অন্তর্তদন্তে সামনে আসে চাঞ্চল্যকর সেই ঘটনা। বজবজ, সোনারপুরের ভাগাড় থেকে সংগ্রহ করা হত মাংস। গাড়িতে নিয়ে যাওয়া হত মাংস। কিন্তু, স্থানীয় বাসিন্দারা কয়েকজনকে হাতেনাতে ধরে ফেলতেই ফাঁস সেই চক্র।
আরও পড়ুন: শীতে রেকর্ড গড়ল ডিসেম্বর, আজ মরশুমের শীতলতম দিন
রাজাবাজার, মানিকতলায় ভাগাড়ের পচা মাংস রাখার হিমঘরের খোঁজ মেলে। উদ্ধার হয় বিপুল পরিমাণ মাংসও।
কলকাতা, শহরতলি ও বিভিন্ন জেলায় চলে ধরপাকড়। জালে ধরা পড়ে মূল পাণ্ডাদের অনেকেই।
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে তদন্তে নামে সিআইডি। প্রকাশ্যে আসে পুরকর্মীদের সঙ্গে চক্রের যোগসাজশ। ফাঁস হয়ে যায় লাখ লাখ টাকার কারবার। জানা যায়, ভিনরাজ্যেও পাচার হত এই মাংস। কার্যত ভোজনরসিক বাঙালি যেন রসবিমুখ হয়ে ওঠে।