অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ: পতাকা উত্তোলন, কুচকাওয়াজ। অংশগ্রহণ করেন সিভিক ভলান্টিয়ারদের পুরুষ ও মহিলাদের দল, কলকাতা পুলিশ ব্যান্ড এবং মেয়র স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা।
– **উদ্বোধনী সংগীত**: ‘বাংলার মাটি বাংলার জল’।
আরও পড়ুন- বিরাট সুখবর! মাটির নীচে বৃহত্তম ‘স্টেশন’! এশিয়ায় এই প্রথম…কলকাতার মুকুটেই নয়া পালক?
advertisement
প্রজাতন্ত্রে ছোটদের ফিরহাদ বক্তব্য: যখন আমরা পাঁচ বছরের ছিলাম তখন জানতাম না, সংবিধান কী? গনতন্ত্র কী? এখন সবাই জানি,বাবা কাকার মোবাইল চুরি করে সবাই ব্যবহার করি । নতুন মোবাইলের ম্যানুয়ালের কথা বলে বাচ্চাদের দেশের সংবিধান বোঝালেন। সহজ করে বললেন দেশের ম্যানুয়াল, দেশ কীভাবে চলবে, কী করতে হবে সব ওখানে লেখা আছে। ছোটোদের বোঝালেন, দেশের সংবিধানে কী লেখা আছে, আমাদের কর্তব্য কী ইত্যাদি।
ফিরহাদ হাকিমের বক্তব্য:
মেয়র ফিরহাদ হাকিম ছোটদের উদ্দেশ্যে সহজ ভাষায় দেশের সংবিধানের গুরুত্ব বোঝান। তিনি বলেন: 1.গণতন্ত্র ও সংবিধান: “যখন আমরা পাঁচ বছরের ছিলাম, তখন সংবিধান ও গণতন্ত্র সম্পর্কে জানতাম না। কিন্তু এখন সবাই জানে।”
2. সংবিধান বোঝার উদাহরণ: তিনি মজার ছলে বলেন, “বাবা বা কাকার মোবাইল চুরি করে ব্যবহার করি, নতুন মোবাইলের ম্যানুয়াল পড়ি। তেমনই দেশের সংবিধান দেশের ম্যানুয়াল।”
3. সহজ ব্যাখ্যা: সংবিধান হল দেশের নিয়মাবলি। দেশ কীভাবে চলবে, আমাদের কী করা উচিত, কী করা উচিত নয়—সবকিছু সংবিধানে লেখা আছে।
আরও পড়ুন- এত কম খরচেও হয় ‘ডায়ালিসিস’? অবিশ্বাস্য…! কিডনির সমস্যার সমাধান করুন এখানেই, ঝটপট জানুন
প্রজাতন্ত্রে ছোটদের ফিরহাদ বক্তব্য: যখন আমরা পাঁচ বছরের ছিলাম তখন জানতাম না, সংবিধান কী? গনতন্ত্র কী? এখন সবাই জানি,বাবা কাকার মোবাইল চুরি করে সবাই ব্যবহার করি । নতুন মোবাইলের ম্যানুয়ালের কথা বলে বাচ্চাদের দেশের সংবিধান বোঝালেন। সহজ করে বললেন দেশের ম্যানুয়াল, দেশ কীভাবে চলবে, কী করতে হবে সব ওখানে লেখা আছে। ছোটোদের বোঝালেন, দেশের সংবিধানে কী লেখা আছে, আমাদের কর্তব্য কী ইত্যাদি।
শিশুদের উদ্দেশ্যে বার্তা:
মেয়র ছোটদের সহজ ভাষায় বোঝালেন যে সংবিধান আমাদের জীবন ও দেশ পরিচালনার মূখ্য দিকনির্দেশনা দেয়। আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য কী, তা বোঝা এবং পালন করাই দেশের প্রতি প্রকৃত সম্মান।