শনিবার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল পুজো মণ্ডপ পরিদর্শন শুরু করেন বালিগঞ্জে একডালিয়া এভারগ্রীন পুজো দিয়ে। সাবেকি প্রতিমার টানে প্রতি বছরই লোকের নজর থাকে দক্ষিণ কলকাতার ওই পুজো মণ্ডপে।তারপরে পৌঁছে যান কসবা এলাকায় থিমের মধ্যে আকর্ষণীয় পুজো বোসপুকুর শীতলা মন্দিরে, সেখান থেকে দেশপ্রিয় পার্ক পুজো মণ্ডপ দেখে চেতলা অগ্রনী চলে যান। পুজো কমিটির উদ্যোক্তাদের থেকে বিভিন্ন বিষয় জানার মধ্যেই পুলিশ কর্তাদেরও ট্রাফিক মুভমেন্ট ও ক্রাউট ম্যানেজমেন্টদের দিকে সজাগ থাকবে বলেন পুলিশ কমিশনার। তারপরে সুরুচি সংঘের পুজো মণ্ডপ, কলেজ স্কোয়ার পুজো মণ্ডপ পরিদর্শণ করেন পুলিশ কমিশনার।
advertisement
বিনীত গোয়েল জানান, পুজোর সময় কলকাতায় প্রচুর ভিড় হয়, তা সামাল দিতে পুজোকমিটিগুলির তরফে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে, তাই খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ট্রাফিক ব্যবস্থা উপর বেশি করে জোর দেওয়া হবে পুজের দিনে। ট্রাফিক যাতে থমকে না যায়, তার জন্য বিধাননগর পুলিশের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। গত বছর শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবের পুজো দেখতে এসে কার্যত গাড়ি থমকে গিয়েছিল কেষ্টপুর, লেকটাউন ও সল্টলেক এলাকায়। এবার তার থেকে শিক্ষা নিয়ে ট্রাফিক নিয়ে অনেকটাই বেশি পরিকল্পনা করছে লালবাজার।