TRENDING:

'চাকরি' চাই! বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের দেখানো 'পথে' ১ দিনে ১৪০০ মামলা হাইকোর্টে

Last Updated:

২০২০ নিয়োগ প্রক্রিয়ায়,৩৯২৯ শূন্যপদে ৭ নভেম্বরের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: হাইকোর্টে  'চাকরি' চেয়ে ১ দিনে ১৪০০ আবেদন! প্রাথমিকে চাকরি চেয়ে আবেদন। আরও ২০০০ পরীক্ষার্থী চাকরি চেয়ে আবেদনের পথে। সাম্প্রতিক সময়ে চাকরি প্রার্থনা করে  এত মামলার নজির খুব কম। আবেদনের ভিত্তিতে আজই জরুরি মামলার অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত।
বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গেপাধ্যায়৷
বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গেপাধ্যায়৷
advertisement

২০২০ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় চাকরি চেয়ে আদালতে আবেদন। টেট ২০১৪ উত্তীর্ণদের তরফে এই আবেদন করা হয়েছে। ২০২০ নিয়োগ প্রক্রিয়ায়,৩৯২৯ শূন্যপদে ৭ নভেম্বরের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। যোগ্যতা ও মেধা অনুযায়ী চাকরি দেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি। মঙ্গলবার আবেদনের শুনানি বিচারপতি অনিরুদ্ধ রায়ে'র একক বেঞ্চে।

আরও পড়ুন : ফের ভিটে ছাড়া বৌবাজারের বাসিন্দারা... ঠাঁই হোটেলে! দীপাবলির মুখেই অন্ধকার মদন দত্ত লেনে

advertisement

ফলে মোট মামলার সংখ্যা ৩ হাজার ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। যেখানে শূন্যপদ ৩৯২৯। শুক্রবার এই আবেদনগুলির ভিত্তিতে জরুরি মামলা শোনার আর্জি গ্রহণ করেছেন বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। আগামী মঙ্গলবার মামলাটি বিচারপতি অনিরুদ্ধ রায়ের বেঞ্চে শুনানি হতে পারে।

২০১৪ সালের টেট পরীক্ষার ভিত্তিতে ২০১৬ এবং ২০২০ সালে দু'টি নিয়োগ প্রক্রিয়া হয়। এর মধ্যে ২০২০ সালের ১৬,৫০০ পদে শিক্ষক নিয়োগের কথা জানায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। তবে সব শূন্যপদ পূরণ হয়নি। একাধিক পরীক্ষার্থী তথ্য জানার অধিকার আইনে জানতে পারেন একাধিক শূন্যপদ ফাঁকা জেলায় জেলায়।  শূন্যপদের তালিকা পর্ষদের কাছে চেয়ে পাঠায় হাই কোর্ট। গত ২৬ সেপ্টেম্বর বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, প্রাথমিকের ৩৯২৯ শূন্যপদে দ্রুত নিয়োগ করতে হবে মামলাকারীদের। আদালত আরও জানায়, মেধা এবং যোগ্যতার ভিত্তিতে ৭ নভেম্বরের মধ্যে চাকরি দিতে হবে। ১১ নভেম্বর এই বিষয়ে হাইকোর্টকে রিপোর্ট দিয়ে জানাতে হবে।

advertisement

বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এই নির্দেশের পরে শয়ে শয়ে মামলা আসতে থাকে উচ্চ আদালতে। এখন তা পৌঁছেছে কয়েক হাজারে। চাকরি পেতে শুক্রবারই নবীনচন্দ্র মাহাতো,  পাপিয়া পাঁজা সহ দেড় হাজার টেট উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থী হাইকোর্টে আবেদন করেন। আইনজীবী ফিরদৌস শামিম বলেন, "ইতিমধ্যে ১৪০০ মামলা দায়ের হয়েছে। সময়ের অভাবে ১৪০০ মামলা দায়ের করা যায়নি শুক্রবার। বাকিগুলিতেও আদালতের অনুমতি মিলেছে। যোগ্য ও মেধাবীরা চাকরি পাক এমনটা আমার মক্কেলরাও চায়।"

advertisement

আরও পড়ুন : ED, CBI তদন্তের মাঝেই গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ! ডাকা হল ৫৯৬টি ডি.এল.এড কলেজের প্রিন্সিপালদের

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

২০১৬ সালের নিয়োগ সম্পন্ন হওয়ার পর ৮২ হাজার টেট২০১৪ উত্তীর্ণ প্রার্থী রয়ে যান। তার মধ্যে ২০২০ সালে ১২ হাজারের কিছু বেশি উত্তীর্ণকে চাকরি দেওয়া হয়। ফলে এখন প্রায় ৬০ হাজারের কাছাকাছি টেট২০১৪  উত্তীর্ণ রয়েছেন। এমতাবস্থায় প্রশ্ন উঠছে, ৩৯২৯ শূন্যপদে কত জনকে নিয়োগ করা হবে? শূন্যপদের থেকে বেশি মামলাকারী হলে সবাইকে কি চাকরি দেওয়া সম্ভব?

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
'চাকরি' চাই! বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের দেখানো 'পথে' ১ দিনে ১৪০০ মামলা হাইকোর্টে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল