আরও পড়ুন: দার্জিলিং মেলে নিশ্চিন্তে ঘুম... সকালে ঘুম ভাঙতেই চক্ষুচড়কগাছ! যা দেখলেন অশোক ভট্টাচার্য
নবান্ন সূত্রে খবর চিঠিতে পরিষ্কার বলা হয়েছে, রোগ সংক্রমনের ক্ষেত্রে ব্লাড কালচার থেকে ব্যাকটিরিয়া কালচার সবই অটোমেটেড করতে হবে। কারণ দেখা গিয়েছে ব্যাকটিরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক ও পরজীবীরা সময়ের সঙ্গে চরিত্র বদল করছে। যা চিকিৎসা বিজ্ঞানকে চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। চিকিৎসার ঝুঁকি হয়ে যাচ্ছে। এর মোকাবিলায় প্রধান কাজই হল প্রতিটি হাসপাতালকে সংক্রমণ মুক্ত করা। সেজন্য নিয়মিত নজরদারি ও হাসপাতালে জীবাণুনাশক ব্যবহার করতে হবে।
advertisement
আইসোলেশন ওয়ার্ডগুলির ওপর বিশেষ নজর রাখতে হবে। যাতে চিকিৎসা কেন্দ্র থেকে সংক্রমন না ছড়ায়। লক্ষ্য হবে সংক্রমনকে চিহ্নিত করা। মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল কর্মপক্ষকে পাঠানো চিঠিতে স্বাস্থ্য অধিকর্তা সংক্রমনের মোকাবিলায় ৯ দফা পরমার্শ দিয়েছে। রোগীর যে কোনও কালচার রিপোর্ট যথাযথভাবে নথিভুক্ত করতে হবে।অনলাইনে তা রাখতে হবে।