২০১৬ সালের মে মাসে এই প্রকল্পের সূচনা থেকে ২০২৩-এর জুলাই মাস পর্যন্ত সদ্যোজাত শিশুর পরিবারের সদস্যদের প্রতি বছর গড়ে মোট আট লক্ষ গাছের চারা দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, উৎকর্ষ বাংলা, যৌথ বন পরিচালন ব্যবস্থার পরিসংখ্যান তুলে ধরে তারা জানাচ্ছে, রাজ্য সরকার পশ্চিমবঙ্গ বন উন্নয়ন নিগম কর্তৃক কাঠ বিক্রি থেকে প্রাপ্ত লভ্যাংশে যৌথ বন পরিচালন কমিটির (JFMC) সদস্যদের অংশীদারিত্ব ২৫% থেকে ৪০% বৃদ্ধি করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: নিজের হোয়াটস অ্যাপ নম্বর সবার সামনে দিয়ে দিলেন শুভেন্দু, পাল্টা চাইলেন শুধু একটা জিনিস
স্বচ্ছতা বাড়াতে পশ্চিমবঙ্গ বন উন্নয়ন নিগম কাঠ বিক্রির সমস্ত নিলাম এখন ইলেকট্রনিক (ই-অকসন) মাধ্যমে করছে এবং ২০২১-২০২২ ও ২০২২-২০২৩ সালে কাঠ বিক্রয়ের প্রাপ্ত অর্থ থেকে যথাক্রমে ৭৭.৯৩ কোটি টাকা ও ৭৩.৪৮ কোটি টাকা রাজ্যের কোষাগারে জমা দিয়েছে।
২০২২-২৩ সালে রাজ্যের যৌথ বন পরিচালন কমিটির সদস্যদের মধ্যে ৪০% পর্যন্ত শেয়ার, যার পরিমাণ ৪২.৬২ কোটি টাকা প্রদান করা হয়েছে। উৎকর্ষ বাংলা পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বন বিভাগ, সক্রিয়ভাবে ‘উৎকর্ষ বাংলা’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
আরও পড়ুন: ধর্মতলার সমাবেশের জন্য স্পেশাল ‘থিম সং’ লঞ্চ করে ফেলল বিজেপি, বদলে গেল শুভেন্দুদের ‘ডিপি’
এই প্রকল্পের মাধ্যমে যৌথ বন পরিচালনা কমিটির সদস্যদের কর্মসংস্থানের উদ্দেশ্যে নানাবিধ উদ্যোগ সম্বন্ধীয় দক্ষতার বিকাশ গড়ে তোলা হয়। যৌথ বন পরিচালনা কমিটির সদস্যদের এই প্রকল্পের মাধ্যমে সুগন্ধি গাছের চাষ, মধু প্রক্রিয়াকরণ, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, ভার্মি-কম্পোস্ট, সুপুরি গাছের থালা তৈরি ইত্যাদি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।