তারই সঙ্গে এই প্রকল্পের বিভিন্ন সময় পর্যালোচনা, সঠিকভাবে কার্যকরী হচ্ছে নাকি, নতুন কোন টেকনোলজি প্রয়োজন রয়েছে নাকি, তা দেখবে এই ইউনিট। পাশাপাশি প্রকল্পের কাজ সশরীরে গিয়ে পরিদর্শন করা এবং আর্থিকভাবে কতটা এগোচ্ছে, সময়মতো প্রকল্পকে চালানোর জন্য দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া তা দেখবে এই ইউনিট। সূত্রের খবর জেলা গুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দ্রুত এর ডিস্ট্রিক্ট প্রজেক্ট মনিটরিং ইউনিট তৈরি করতে হবে। তার জন্য কীভাবে এই ইউনিট তৈরি করতে হবে তার বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছে রাজ্যের জনসাস্থ কারিগরি দপ্তর।
advertisement
আরও পড়ুন: ডি বাপি বিরিয়ানির দোকানে কার নির্দেশে গুলি? চমকে দেওয়া নাম প্রকাশ্যে আনল পুলিশ
প্রসঙ্গত কেন্দ্রের এই প্রকল্পে বারবার রাজ্য প্রথম হচ্ছে। শুধু তাই নয়, গত কয়েক মাসে রাজ্যের "জলস্বপ্ন" প্রকল্প এর অধীনে বাড়িতে বাড়িতে জল পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে একাধিকবার প্রথম স্থান দখল করেছে। যদিও কেন্দ্রের জলশক্তি মন্ত্রক কেন্দ্রের প্রকল্প কোন রাজ্য নামে যা ভাবে তা নিয়ে অবশ্য প্রশ্ন তুলেছে। বিরোধীদের তরফ একাধিকবার সেই প্রশ্ন তুলে সরব হয়েছে।
আরও পড়ুন: গুরুংয়ের আমরণ অনশনে পাশে বিজেপি? পাহাড়ে কি ফের সমীকরণ বদলাচ্ছে?
রাজ্যের জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরের তরফে বিভিন্ন জেলায় যে নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে সেখানে জল জীবন মিশন প্রকল্পের অপারেশনাল গাইডলাইন মেনে এই ইউনিট তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত একাধিকবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জলস্বপ্ন প্রকল্পের গতি বাড়ানোর জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। শুধু তাই নয় সম্প্রতি প্রশাসনিক বৈঠক থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়িতে বাড়িতে জল পৌঁছানো যে তার অন্যতম লক্ষ্য তাও বুঝিয়ে দিয়েছেন আধিকারিকদের। এই নির্দেশের মাধ্যমে এই প্রকল্পে আরো গতি বাড়বে বলেই মনে করছে আধিকারিকরা।