আরও পড়ুন: শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি, এই মুহূর্তে কেমন আছেন পার্থ? কী সমস্যা হচ্ছে? কেন এমন পরিণতি?
রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতর সূত্রের খবর, বিজ্ঞপ্তিটি গত বছরের ডিসেম্বরের। সেখানে বলা হয়েছিল, ২০২২ সালের আগে যে সব স্কুলে পরিচালন সমিতির মেয়াদ শেষ হয়েছে, তা আর বৃদ্ধি করা যাবে না। সেখানে অবিলম্বে প্রশাসক নিয়োগ করতে হবে। পরবর্তী কালে নতুন পরিচালন সমিতি তৈরি না হওয়া পর্যন্ত ওই প্রশাসকই স্কুল পরিচালনার যাবতীয় কাজ দেখবেন। বিজ্ঞপ্তি জারির দেড় মাস কেটে যাওয়ার পরে তা প্রত্যাহার করে নিতে হচ্ছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদকে। রাজ্যের তরফে পর্ষদকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, সরকার পোষিত স্কুলের পরিচালন সমিতি সংক্রান্ত বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা শুধুমাত্র স্কুল শিক্ষা দফতরের।
advertisement
আরও পড়ুন: লক্ষ লক্ষ পরীক্ষার্থীর জন্য বড় নির্দেশ! মাধ্যমিকের সেন্টারে সেন্টারে বদল, পর্ষদের নোটিস
সাধারণ স্কুলগুলিতে প্রধানশিক্ষক, কোনও জনপ্রতিনিধি এবং কিছু শিক্ষানুরাগীরা এই পরিচালন সমিতিতে থাকেন। স্কুলের পরিচালন সমিতিগুলির মেয়াদ থাকে তিন বছরের। তবে সূত্রের খবর, অনেক স্কুলেই প্রায় বছর দশেক ধরে পরিচালন সমিতিতে সেই অর্থে বদল হয়নি।এই অবস্থায় দফতরের সঙ্গে আলোচনা না করেই ডিসেম্বর মাসে পর্ষদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে দেয়। কিন্তু তাতে দফতরের নির্দেশ লঙ্ঘিত হয়েছে। সেই কারণে ওই বিজ্ঞপ্তি প্রত্যাহারের জন্য পর্ষদকে নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা দফতর। এরপরেই বিজ্ঞপ্তি প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয় মধ্যশিক্ষা পর্ষদ।