আরও পড়ুন-'অনুব্রত বাড়ি আছ...?' হাজিরা এড়াতেই চিনার পার্কে পৌঁছল সিবিআই! বাড়িতে নেই 'কেষ্ট দা'
এই পরিবর্তনের পাশাপাশি এবার ২০২৪-কে পাখির চোখ করে বঙ্গে বিজেপির কাঠামো বড়সড় বদলের ভাবনা শুরু হয়েছে। বিজেপি শিবিরের একাংশ মনে করছে, বর্তমানে সংগঠনের যা হাল তাতে গত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি যে ১৮টি কেন্দ্রে জয়লাভ করেছিল এই পরিস্থিতি চলতে থাকলে ১৮ টি লোকসভা কেন্দ্র ধরে রাখা কার্যত অসম্ভব। গত বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল থেকে শিক্ষা নিয়ে সেই কারণেই এবার বাংলার বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের কথা মাথায় রেখে সাংগঠনিক কাঠামোর খোলনলচে বদলানো যে অত্যন্ত জরুরি বলেই মনে করছেন পদ্ম নেতাদের একাংশ।
advertisement
আরও পড়ুন-গরু পাচারে শুধু শাসক দলের নেতারাই যুক্ত নন, বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দু অধিকারীর!
বাংলা দখলে প্রধান অন্তরায় যে সংগঠন সে কথা বুঝেই গুজরাত-সহ ভিন রাজ্যের মডেলকেই এখন ভরসা করছে গেরুয়া শিবির বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে। একদিকে যেমন সদস্য সংগ্রহ অভিযানে বিশেষ নজর দিয়েছে বঙ্গ বিজেপি। পাশাপাশি শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলা ও পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের গ্রেফতার ইস্যুকে হাতিয়ার করে শাসক দলের ঘর ভাঙতেও এখন মরিয়া পদ্ম শিবির। তবে শুধুমাত্র দুর্নীতি কিংবা পার্থ ইস্যুকে আঁকড়ে ধরে রাখলেই যে ভোট বৈতরণী পার করা যাবে এমনটা মনে করছে না পদ্ম নেতারা। তাই নির্দিষ্ট কাঠামো গোড়ে গুজরাত-সহ ভিন রাজ্যের সফল সাংগঠনিক মডেল বাংলায় প্রয়োগের মাধ্যমে সংগঠনের শক্তি বৃদ্ধির লক্ষ্যেই বর্তমানে কার্যত নড়বড়ে সাংগঠনিক ভিত মজবুত করতে নানান ভাবনা চিন্তা শুরু করেছে গেরুয়া শিবির বলে বঙ্গের পদ্ম নেতাদের একাংশের দাবি।