বিভিন্ন জেলা থেকে আসতে শুরু করেছেন নেতারা। নির্বাচনের জন্য সাংগঠনিক প্রস্তুতির বার্তা দেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
কী কী বার্তা দিতে পারেন দলনেত্রী? তৃণমূল সূত্রে খবর, দলের দ্বন্দ্ব নিয়ে কড়া বার্তা দিতে পারেন তিনি। নজরে পিছিয়ে থাকা বিধানসভা ও পুর এলাকা।
advertisement
নয়া কর্মসূচি ঘোষণা হতে পারে এই সম্মেলন থেকে। রাজ্য সম্মেলনে গুরুত্ব পেতে চলেছে ভুয়ো ভোটার প্রসঙ্গও।
বুথ স্তরে ভোটার তালিকায় বিশেষ নজরদারির জন্য নেতাদের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়া হবে। কাল নজরে –
১) ভুয়ো ভোটার ধরা অভিযান। এই কাজে কড়া নজরদারি।
২) নিজেদের দুর্বলতা খুঁজে বার করা। বুথভিত্তিক দুর্বলতা মেটাতে জোর।
৩) বেশ কয়েকটি জেলায় গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব মিটিয়ে সবাইকে একসাথে থাকার বার্তা। ব্যক্তি নয় দল বড়।
৪) সাম্প্রদায়িক প্রচারের বিরুদ্ধে হাতিয়ার করতে হবে উন্নয়নকে।
৫) সংস্থা নির্ভরশীলতা নয়। দল চলবে সাংগঠনিক দক্ষতার ভিত্তিতে।
৬) পর্যবেক্ষক বা ওই জাতীয় বিষয় ফিরতে পারে।
৭) বিধায়করা সাংগঠনিক বদল নিয়ে তাদের সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন। এবার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে শীর্ষ নেতৃত্ব। শাখা সংগঠনের মাথায় বদল হতে পারে।
আরও পড়ুন: লাইভ কনসার্ট চলছে অরিজিতের, হঠাৎ ফোন এল বাবার! ফোন ধরে গায়ক কী বললেন জানেন? অরিজিৎকে এমন কেউ দেখেননি
২০২৬ বিধানসভা নির্বাচনের আগে রাজ্য সরকারের এই পদক্ষেপ কতটা প্রভাব ফেলবে, তা সময়ই বলবে। ভোটের আগে দলের নেতা-কর্মীদের কাজের রূপরেখা তৈরি করে দেওয়া নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিজ্ঞতার জোরে বড় কৌশল বলেই মত রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের।
আবীর ঘোষাল