সব সাংসদ এলাকায় এগিয়ে রয়েছে শাসকদল। তবুও গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় বাছাই করা বুথের পর্যালোচনা করবে তৃণমূল কংগ্রেস। বিশেষ করে পূর্ব মেদিনীপুর, মুর্শিদাবাদ, মালদহ এলাকায় বিশেষ নজরদারি চালাবে শাসক শিবির। এর পাশাপাশি, তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ভোটের ফল বেরনোর পরে নির্দল নিয়ে নজরদারি বাড়াচ্ছে তৃণমূল। নির্দল প্রার্থীদের দলে ফেরানো হবে না বলেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ধুয়ে মুছে সাফ বিরোধীরা, উত্তর ২৪ পরগনায় তৃণমূলের ‘ফুলমার্কস’
নির্দলদের দলে ফেরানো নয়, আরও একবার জেলা সভাপতিদের বার্তা দিয়েছে তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব। গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় বিশেষ করে নজর রয়েছে শাসকদলের। যে কোনও যোগদানে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের অনুমোদন নিতেই হবে বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, গত ২০১৮-র পঞ্চায়েত ভোটের সঙ্গে তুলনা করলে আসন বাড়লেও আদতে উত্তরে জমি হারিয়েছে বিজেপি। যদিও কয়েকটি বুথে সন্ত্রাস হয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছিল বঙ্গ বিজেপির নেতারা।
আরও পড়ুন: উত্তরে আশাতীত ফল! গ্রামের পর গ্রাম দখল তৃণমূলের! ২০২৪ নিয়ে চিন্তা বাড়ল গেরুয়া শিবিরে
মঙ্গলবারই পঞ্চায়েতের ভোট গণনা চলাকালীন ট্যুইট করেছিলেন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি, বিজেপি, সিপিএম এবং কংগ্রেসকে একসূত্রে গেঁথে কটাক্ষ ছুড়েছেন তিনি। অভিষেকের ট্যুইটে রয়েছে আগামী লোকসভার ক্ষেত্র প্রস্তুতির প্রসঙ্গও। অভিষেকের দাবি, বিরোধীরা স্লোগান তুলেছিলেন, ‘নো ভোট টু মমতা’। সেটাই এ বার ‘নাও ভোট ফর মমতা’ হয়ে ফিরে এসেছে।
আবীর ঘোষাল