এই কমিটিতে থাকছেন প্রত্যেক জেলাভিত্তিক সুপারিন্টেন্ডেন্ট অফ পুলিশ অথবা সংশ্লিষ্ট জেলার পুলিশ কমিশনার। শিক্ষা সংক্রান্ত সমস্ত বিষয়ে পর্যালোচনা করার জন্য রাখা হচ্ছে অ্যাডিশন্যাল ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম)।
আরও পড়ুন: রক্তাক্ত সইফকে অটো করে হাসপাতালে পৌঁছে দিয়েছিলেন, কত টাকা পেয়েছিলেন ভজন? জানলে চমকে যাবেন
এছাড়াও কমিটিতে থাকবেন আরও অনেকে। ডিস্ট্রিক্ট এডুকেশন অফিসার, জেলা ভিত্তিক স্বাস্থ্য আধিকারিকরাও থাকবেন এই কমিটি। রাখা হচ্ছে রিজিয়োন্যাল ট্রান্সপোর্ট অফিসার (আরটিও), রাজ্য বিদ্যুৎ পরিষেবা সুষ্ঠু রাখার জন্য জেলার জেলার বিদ্যুৎ দফতরের আধিকারিকরাও থাকবেন।
advertisement
এছাড়াও থাকছেন, জেলা মিউনিসিপ্যালিটির চেয়ারম্যান, জেলা পরিষদের শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ, ডিস্ট্রিক্ট ইনস্পেক্টরাও। এই কমিটিতে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের দ্বারা মনোনিত ডিস্ট্রিক্ট কনভেনরাও থাকবেন। সমগ্র কমিটি তৈরি করা হচ্ছে রাজ্য সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী স্কুল শিক্ষা দফতর।
প্রসঙ্গত, গত বছর থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষা পরিচালনার জন্য তিন ধরনের কমিটি গঠন করা হয়েছে। সেগুলি হল ডিস্ট্রিক্ট নোডাল অ্যাডভাইজ়রি কমিটি (ডিএনএসি), ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম (ইআরটি) এবং ডিস্ট্রিক্ট মনিটারিং টিম (ডিএমটি)।
ডিস্ট্রিক্ট মনিটরিং টিমের কাজ হল পরীক্ষার সাত দিন আগে থেকে বিভিন্ন পরীক্ষাকেন্দ্রগুলিতে গিয়ে সেখানকার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখা। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের নিয়ম অনুযায়ী সমস্ত কাজ হয়েছে কি না, তা যাচাই করা। আগে প্রত্যেকটি জেলার সাব ডিভিশন অনুযায়ী এর সদস্যসংখ্যা ছিল এক জন করে। এ বছর থেকে তা দু’জন করা হল বলে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সূত্রে খবর।