কমিশনের দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী ভবানীপুরে ভোট পড়েছে ৭.৫৭% ( (WB Bypoll Vote percentage) )। জঙ্গিপুর নির্বাচনে ভোট পড়েছে ১৭ .৫১ শতাংশ। সামশেরগঞ্জ নির্বাচনে ভোট পড়েছে ১৬.৩০ শতাংশ। তৃণমূল চাইছে যত দ্রুত সম্ভব আরও বেশি ভোট পড়ুক। অন্য দিকে বিজেপি এবং সিপিএম তুলে আনছে জনতার অনীহা তত্ত্বকে।
এদিন সিপিএম প্রার্থী শ্রীজীব বিশ্বাস বলেন, "সকাল নটা পর্যন্ত ৮ শতাংশ ভোটও পরলো না এটা দুর্ভাগ্যজনক এটা হেভিওয়েট কেন্দ্র হতেই পারে না। ভোটই তো পড়ছে না।" শ্রীজীব আরও বলেন, "যাতে ভুতুড়ে ভোট না পরে সেদিকে নজর রাখতে হবে।"
advertisement
আরও পড়ুন-জারি ১৪৪ তবু কেন দোকান খোলা! প্রিয়াঙ্কার রুষ্ট মদনেও, রিপোর্ট তলব কমিশনের
প্রসঙ্গত পশ্চিমবঙ্গে সব সময়েই উপনির্বাচনে ভোট ( (WB Bypoll Vote percentage) তুলনায় কম পড়ে। ২০১১ সালের কথাই ধরা যাক। সে সময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেহেতু সাংসদ অবস্থাতেই মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছিলেন তাই তাকে উপনির্বাচন লড়েই ফিরে আসতে হয়। সেই নির্বাচনেও ভোট পড়েছিল মাত্র 44 শতাংশ।
আপাতত তৃণমূলের লক্ষ্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভোট পার্সেন্টেজ বাড়িয়ে নেওয়া। ভোট পার্সেন্টেজ বাড়াতে তৃণমূল তাকিয়ে আছে হাইরাইাজ গুলোর দিকে। ইতিমধ্যেই ভোটারদের উৎসাহিত করতে রুটমার্চ করতে শুরু করেছে নিরাপত্তারক্ষীরাও। তৃণমূলের ওয়ার্ড কোঅর্ডিনেটাররা গোটা মাস ডোর টু ডোর ক্যাম্পেনিং চালিয়েছেন। আজও তাঁরা রাস্তায় সকাল থেকে। চাইছেন যত বেশি সম্ভব ভোটারকে বুথে আনতে।
ইনপুট-সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়