আরও পড়ুনঃ বিতর্ক সঙ্গী করে অবশেষে তালা খুলল বিএড বিশ্ববিদ্যালয়ের! তবে ঢুকতে দেওয়া হবে না বাইরের কাউকে
তাঁর কথায়, ‘এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল ও কোর্টের মনোনীত সদস্যরা কেন বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে এল? তাঁরা যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল ও কোর্টের মনোনীত সদস্য হন তাহলে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তির কথা ভাববে। তাঁরা কি বিক্ষোভকারীদের কোনও সুবিধা পাইয়ে দিতে চাইছে? প্রশ্ন তুলছে সবাই আপামর মানুষ।’
advertisement
বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য সোমা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘আলোচনাটা কী বিষয়ে? অবৈধ ছাত্র-ছাত্রীদের ভর্তি করাতে হবে? না পরিকাঠামো নেই সেই সব কলেজগুলোকে স্বীকৃতি দিতে হবে? তাঁরা বোঝেন না যে প্রতিটি কলেজকে স্বীকৃতি দেয় এনসিটি আমরা প্রতি বছর ভর্তির স্বীকৃতি দিয়ে থাকি। যারা সেটাই বোঝোন না তাঁদের সঙ্গে কী আলোচনা করব?’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাকে প্রাণে মারার হুমকি দিয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। আমাকে সরানোর কথা বলা হচ্ছে। আমি নাকি অনেকের রুজি-রুটি কেড়ে নিচ্ছি। আমার প্রশ্ন শুধুমাত্র দু’জনই এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের সদস্য এবং কোর্টের সদস্য কি আছেন? আর কি কেউ তাই? তাঁরা কেন বিক্ষোভকারীদের হয়ে কথা বলছে এবং লেখালেখি করছে? তাঁদের নিশ্চয়ই কোনও স্বার্থ আছে। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার যতটুকু ক্ষমতা আমি ততটুকু করব।’
‘আমি চাইনা, আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন কর্মচারীর ক্ষতি হোক। অনবরত বিক্ষোভ হচ্ছে বাইরে তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে আজ স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রতিবাদ দেখিয়েছেন আমাদের কর্মচারীরা। বিশ্ববিদ্যালয় পরিবেশ কেন নষ্ট করা হচ্ছে?’ প্রশ্ন তুললেন উপাচার্য।