TRENDING:

Uttarkashi Tunnel Rescue: ‘ওঁর মুখটা দেখেই শান্তি!’ সুড়ঙ্গ থেকে বেরিয়েই মায়ের সঙ্গে কথা, উত্তরকাশীতে উদ্ধার বাংলার ৩

Last Updated:

ইতিমধ্যেই বাড়িতে ফোন করে মায়ের সঙ্গে কথা বলেন শৌভিক৷ মাকে ফোন করে শৌভিক তাঁর মাকে জানিয়েছেন, তিনি ভাল আছেন৷ আগে যেমন ছিলেন, ঠিক তেমনই আছেন৷ তিনি বলেন, ‘‘আমি জানতাম আমার ছেলে ফিরে আসবে৷ ছেলে বলেছে আমার কিছু হয়নি৷ আমার মন-শরীর সব ঠিক আছে৷ তা-ও ও বলল ওদের হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছে৷’’

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
হুগলি: ১৭ দিন একটানা অন্ধকারে আটকে৷ অবশেষে হল মুক্তি৷ উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ৪১ জন শ্রমিককে সুস্থ ও স্বাভাবিক অবস্থায় উদ্ধার করল প্রশাসন৷ সফল হল ৪০০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলা উদ্ধারকাজ৷ শেষ হল রুদ্ধশ্বাস অপেক্ষা৷ মেশিন এবং মানুষের যৌথ প্রচেষ্টায় অবশেষে এল কাঙ্ক্ষিত সাফল্য এবং মুক্তি৷
অবশেষে হাসিমুখ{ পিটিআই
অবশেষে হাসিমুখ{ পিটিআই
advertisement

১২ নভেম্বর উত্তরকাশীতে টানেলে ধস নামার সময় অন্যান্য ৩৮ জন শ্রমিকের সঙ্গেই সেখানে আটকে পড়েছিলেন বাংলার তিন শ্রমিক৷ কোচবিহারের বাসিন্দা মানিক তালুকদার, হুগলির হরিণখালির শৌভিক পাখিরা এবং হুগলিরই নিমডাঙ্গির বাসিন্দা জয়দেব পরমাণিক৷ সূত্রের খবর, ওঁদের তিনজনকেই সুস্থ ভাবে অবরুদ্ধ টানেল থেকে বের করে আনা সম্ভব হয়েছে৷

ইতিমধ্যেই বাড়িতে ফোন করে মায়ের সঙ্গে কথা বলেছেন শৌভিক৷ মাকে ফোন করে শৌভিক জানিয়েছেন, তিনি ভাল আছেন৷ আগে যেমন ছিলেন, ঠিক তেমনই আছেন৷ শৌভিকের মা বলেন, ‘‘আমি জানতাম আমার ছেলে ঠিক ফিরে আসবে৷ ছেলে বলেছে আমার কিছু হয়নি৷ আমার মন-শরীর সব ঠিক আছে৷ তা-ও ও বলল ওদের হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছে৷’’

advertisement

আরও পড়ুন: ১৭ দিনের অনিশ্চয়তা-আতঙ্ক- আশঙ্কার শেষ, উত্তরকাশীতে বার করে আনা হল সুড়ঙ্গে আটকে পড়া ৪১ কর্মীকেই

এরপরেও শৌভিকের মা জানান, তবুও ছেলে যতক্ষণ না বাড়ি ফিরছেন ততক্ষণ তিনি উৎকণ্ঠায় থাকবেন৷ তিনি বলেন, ‘‘ওকে যতক্ষণ না স্পর্শ করছি, যতক্ষণ না ও আমার হাতের খাবার খাচ্ছে, নিজের ঘরে ঘুমোচ্ছে, আমাকে মা বলে ডাকছে, ততক্ষণ তো উৎকণ্ঠায় থাকবই৷’’

advertisement

আরও পড়ুন: র‍্যাট হোল মাইনার্স-এর কামাল! উত্তরকাশীর টানেল থেকে বেরিয়ে এলেন শ্রমিকরা

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
শেষ সুবর্ণ সুযোগ! হাতছাড়া হলে কেঁদে কুল পাবেন না...
আরও দেখুন

অন্যদিকে, টানেল থেকে বের হওয়ার পরেই বাড়িতে ভিডিও কল করে বাবা-মা-স্ত্রী সহ বাকিদের সঙ্গে কথা বলেন হুগলিরই বাসিন্দা জয়দেব৷ জয়দেবের বাবা তাপস পরামাণিক বলেন, ‘‘কথা কিছুই শুনতে পাইনি৷ ওঁর মুখটা দেখেই শান্তি পেয়েছি৷ ওঁর স্ত্রী খুবই অসুস্থ হয়ে পড়েছিল৷ ডাক্তার স্যালাইন দিতে বলেছিল৷ এখন ও মনে অনেকটা বল পাবে৷’’ জয়দেবের মুক্তির খবর আসার পরেই জয়দেবের পাড়ায়, তাঁর বাবার চায়ের দোকানে শুরু হয়ে যায় মিষ্টিমুখ৷

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Uttarkashi Tunnel Rescue: ‘ওঁর মুখটা দেখেই শান্তি!’ সুড়ঙ্গ থেকে বেরিয়েই মায়ের সঙ্গে কথা, উত্তরকাশীতে উদ্ধার বাংলার ৩
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল