ধস্তাধস্তির সময়ে বেশ কিছু চাকরিপ্রার্থী অসুস্থ হয়ে যান৷ তাঁদের অ্যাম্বুলেন্সে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়৷ রাসবিহারি অ্যাভিনিউয়ের দিকেই মূলত ধস্তাধস্তি হয়৷ মোট তিনটি বাসে চাকরিপ্রার্থীদের তুলে নিয়ে যায় পুলিশ৷ বিক্ষোভকারীদর অভিযোগ, "২০১৫ সালে তাঁরা পরীক্ষা দিয়েছিলেন৷ কিন্তু সেই নিয়োগ এখনও হয়নি৷ বিক্ষোভের সময়ে পুলিশ আমাদের মারধর করেছে৷ আমাদের হাতে যন্ত্রণা হচ্ছে। মহিলা মুখ্যমন্ত্রী থাকার পরেও আমাদের মার খেতে হচ্ছে৷"
advertisement
আরও পড়ুন, আইনি সাহায্য নিতে থানায় এসেছিলেন গৃহবধূ, বাড়ি গিয়ে তাঁকেই কুপ্রস্তাব সাব ইন্সপেক্টরের
কয়েকদিন আগে এক্সাইড মোড়ে চাকরিপ্রার্থীদের বিক্ষোভে তুমুল উত্তেজনা তৈরি হয়৷ সেই সময়ে এক চাকরিপ্রার্থীকে কামড়ানোর অভিযোগ ওঠে এক মহিলা পুলিশের বিরুদ্ধে৷ বিষয়টি ঘিরে সোচ্চার হয় রাজনৈতিক মহলও৷ যদিও বিতর্ক সামনে আসতেই নড়েচড়ে বসেছে পুলিশ৷ কামড়ানোর ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকেও বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে৷
আরও পড়ুন, আচমকা কার্ডিয়াক অ্যারাস্ট, অতি সঙ্কটে অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা শর্মা
সেই সময়েও রবীন্দ্র সদন চত্বরেও মেট্রো করে এসে অনেক চাকরিপ্রার্থী বিক্ষোভে যোগ দেন৷ এদিনও দেখা যায় কালীঘাটে মেট্রো স্টেশনের ২ নম্বর গেট থেকে প্রচুর বিক্ষোভকারী আসেন৷ বিক্ষোভকারীদের মধ্যে প্রচুর সংখ্যক মহিলাও ছিলেন। এদিন কার্যত তুলকালাম পরিস্থিতি তৈরি হয় রাসবিহারী অ্যাভিনিউ চত্বরে৷ রাস্তার এক পাশ কার্যত অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে৷ শেষে প্রচুর পুলিশ নিয়ে এসে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হয়।