তবে শুধুই মহিলা নয়, মাছের পাইকারি বাজারে যতগুলো দোকান রয়েছে বেশিরভাগ দোকানদার ওই কেমিক্যালটি ব্যবহার করেন। কতটা জলে কত পরিমাণ দিতে হয়? সেটা এঁরা জানেন না। এঁদের দাবি, জলে মাছ যতক্ষণ বেঁচে থাকে, তার থেকে চার থেকে পাঁচ ঘন্টা বেশি বেঁচে থাকে এই কেমিক্যালটি দিলে।
advertisement
এ বিষয়ে মৎস্য বিজ্ঞানী বিজয় কালী মহাপাত্রর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, মাছ বেশিক্ষণ জলে জ্যান্ত রাখতে গেলে কৃত্রিমভাবে অক্সিজেন দেওয়ার প্রয়োজন হয়। তার জন্য অক্সিজেন ট্যাবলেট ব্যবহার করা হয়। সেক্ষেত্রে মানুষের স্বাস্থ্যের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তবে দানা দানা সাদা যে কেমিক্যাল ব্যবহার করা হচ্ছে, সেটি তার কাছে অচেনা। পরীক্ষা না করে তিনি এ বিষয়ে কিছু মন্তব্য করতে রাজি হলেন না।
আরও পড়ুন - আম্বানি পরিবারে বিয়ের সানাই, ছোট ছেলে অনন্তর সঙ্গে রাধিকার বাগদান
আরও পড়ুন - ফিরে দেখা, সপরিবার আম্বানি, উপস্থিত রণবীর, জাহিরও, দেখুন রাধিকার নৃত্যানুষ্ঠানের ছবি
তবে যারা ব্যবহার করছেন ,তারা ওই কেমিক্যালটির ব্র্যান্ড নাম কি বা জেনেরিক নাম কি? সেটি বলতে পারলেন না। শুধু দাবি করলেন, মাছ জলে অনেকক্ষণ বেঁচে থাকে। বেশ কিছু মৎস্য ব্যবসায়ী দাবি করলেন, তাঁরা মাছের সঙ্গে কোন কেমিক্যাল ব্যবহার করেন না। কারণ বহু ক্রেতা রয়েছেন যাঁরা রাসায়নিক ব্যবহার করা মাছ পছন্দ করেন না।
তবে এই যে কেমিক্যালটি ব্যবহার করছে, যার গায়ে কোন কিছু লেখা নেই, শুধু একটি সাদা প্লাস্টিকের মধ্যে ভরে দশ টাকা করে প্যাকেট বিক্রি হচ্ছে। এর উপকার কিংবা অপকার কতটা? সেটা কিন্তু না জেনেই ব্যবহার করছেন বিক্রেতারা বলে দাবি ,বেশ কিছু খরিদ্দারের।