তদন্তে জানা গিয়েছে, সম্প্রতি দীপালি বিয়ের জন্য রাধাগোবিন্দকে চাপ দিচ্ছিলেন। কিন্তু প্রেমিক বারবার নানা অজুহাতে সেই প্রস্তাব এড়িয়ে যাচ্ছিল। এই পরিস্থিতিতেই মানসিক অবসাদে ভুগে দীপালি গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন।
advertisement
‘হয়তো আমাকে আর…’ রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনার পর ভারত নিয়ে নরম হলেন ট্রাম্প? মুকুব হতে পারে ৫০% শুল্ক?
ধৃত রাধাগোবিন্দের কাজ ছিল এক বেসরকারি নার্সিংহোমের ডায়ালিসিস বিভাগে। কাজের সূত্র ধরেই দীপালির সঙ্গে তার পরিচয় ও পরবর্তীতে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
গত বৃহস্পতিবার সিঙ্গুরের বোড়াই নার্সিংহোমের চারতলা থেকে উদ্ধার হয়েছিল দিপালী জানা নামে এক নার্সিং পড়ুয়ার ঝুলন্ত দেহ৷ নার্সের অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে রীতিমতো রাজনৈতিক উত্তেজনার সৃষ্টি৷ টানাপোড়েনের পর কল্যাণীর এইমস হাসপাতালে মৃত নার্সিং পড়ুয়ার দেহের ময়নাতদন্ত হয়৷ বিকেলে নন্দীগ্রামের রায়নগর গ্রামের বাড়িতে পৌঁছয় মৃত দিপালী জানার দেহ৷
দিন কয়েক আগে সিঙ্গুরের ওই নার্সিংহোমে নার্সের কাজে যোগ দিয়েছিলেন নন্দীগ্রামের দীপালি। তাঁর বাবা সুকুমার জানা জানান, বেঙ্গালুরু থেকে নার্সিং পড়ে বাড়ি ফিরেছিলেন দিন কয়েক আগে। এক বান্ধবীর সূত্র ধরে চাকরি পান সিঙ্গুরের বোড়াই তেমাথা এলাকায় এক নার্সিংহোমে। বুধবার রাতে সেই নার্সিংহোমের একটি ঘর থেকে পাওয়া যায় দীপালির ঝুলন্ত দেহ।