পাশাপাশি ব্লু টিক সরিয়ে নেওয়া হয়েছে একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রক ও সংস্থার অ্যাকাউন্ট থেকেই। মঙ্গলবার ট্যুইটারের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ব্লু টিক ব্যবহারের জন্য প্রদেয় অর্থ দিলেই অ্যাকাউন্টে ফের ব্লু টিক যোগ হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: জীবন কৃষ্ণের বন্ধু কৌশিক! আসলে কে তিনি? হেফাজতে নিতেই চমকে ওঠা খবর পেল সিবিআই
যে ইউজারের ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে ব্লু টিক থাকবে সেখানে ইউজাররা কম বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন। এর পাশাপাশি বড় ট্যুইট করার সুযোগ থাকবে এবং আসন্ন ফিচারগুলির দ্রুত অ্যাকসেস পাবেন। ব্লু টিক থাকা মানে একজন ইউজারের ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট ভেরিফায়েড। সেক্ষেত্রে তাঁদের অ্যাকাউন্ট এবং সেখানকার তথ্যকে মান্যতা দিতে হবে। এই ইউজারেরদের বিশেষ সুবিধা দেওয়া হবে বা প্রায়োরিটি দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: চ্যালেঞ্জ ছুড়েছিলেন মমতা, পিছু হটতেই হল শুভেন্দুকে! সুযোগ বুঝেই আসরে অভিষেকও
এর পাশাপাশি ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে ব্লু টিক থাকলে একজন ইউজার ট্যুইট করার ৩০ মিনিট পরে পর্যন্ত তা এডিটের অপশন পাবেন। এছাড়াও ফুল এইচডি রেজোলিউশনের ভিডিও শেয়ার করার সুযোগও পাবেন। ২০০৯ সালে ট্যুইটারে নীল টিক চিহ্ন দেওয়া শুরু হয়। এর মাধ্যমে রাজনৈতিক নেতা, সেলিব্রিটিদের ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টে নীল টিক দেওয়া শুরু হয়। আগে ব্লু টিক-এর জন্য কোনও চার্জ বা পরিষেবা মূল্য নেয়নি কোম্পানি। যদিও এলন মাস্ক ট্যুইটারের মালিক হওয়ার পর থেকেই এই পরিষেবার জন্য টাকা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
আবীর ঘোষাল