বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস দেখবেন হুগলি ও দুই বর্ধমান, পরিবহণমন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তীর দায়িত্ব কৃষ্ণনগর ও রানাঘাট সাংগঠনিক জেলা, সেচমন্ত্রী মানস ভুঁইয়া আছেন বাঁকুড়া এবং পুরুলিয়ায়, শ্রমমন্ত্রী মলয় ঘটকের দায়িত্ব পশ্চিম মেদিনীপুর, রাজ্যসভার সাংসদ সামিরুল ইসলামকে পাঠানো হয়েছে উত্তর দিনাজপুর এবং মালদহে, প্রাক্তন আইপিএস তথা গত লোকসভায় মালদহ উত্তর লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়কে যেতে বলা হয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুরে, বিষ্ণুপুরের বিধায়ক দিলীপ মণ্ডল যাবেন কোচবিহারে, রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে দেওয়া হয়েছে ঝাড়গ্রামের দায়িত্ব, রাজ্যসভার সাংসদ ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় যাবেন মুর্শিদাবাদ, উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহকে জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। অভিষেক দলের সর্ব স্তরের নেতাদের জানিয়ে দিয়েছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ১৫ দিন অন্তর তাঁর কাছ থেকে রিপোর্ট চাইছেন।
advertisement
আজ ৫ লক্ষ টাকার সোনা কিনলে ২০৩০ সালে তার দাম কত হবে? বিনিয়োগের আগে জেনে নিন
ইতিমধ্যেই এক দফা রিপোর্ট পাঠিয়েছেন অভিষেক। ফের রিপোর্ট দেবেন ৬ ডিসেম্বর। সোমবারের বৈঠকে একাধিক নেতার নাম করে অভিষেক জানিয়েছেন, তাঁরা এসআইআর প্রক্রিয়ায় সক্রিয় নন। সেই তালিকায় রয়েছেন মন্ত্রী মলয় ঘটক এবং মনোজ তিওয়ারি। আগামী ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত কাজে গতি আনতে জেলাভিত্তিক দায়িত্ব দিয়ে বুধবার থেকেই ৯ জন নেতাকে জেলায় যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন অভিষেক। সূত্রের খবর, সেই নেতাদের উদ্দেশে অভিষেক বলেছেন, ‘৯ দিনের জামাকাপড় নিয়ে ব্যাগ গুছিয়ে চলে যান। এ-ও বলে দিয়েছেন, পার্টি অফিসে বসে থাকলে হবে না। ওয়ার রুমে যেতে হবে। বিধানসভাগুলি চষে ফেলতে হবে।’
