তবে মদন একা নন, তার আগে এই ঘটনায় তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যেও বিতর্ক ছড়িয়েছিল৷ দুই নেতার মন্তব্যেরই সমালোচনা করে বিবৃতি দেয় তৃণমূল৷ দলের সাংসদ ও বিধায়কের বিতর্কিত মন্তব্যের দায়ও নেয়নি দল৷ শনিবার মদন বলেছিলেন, ওই ছাত্রী কলেজের ইউনিয়ন রুমে না গেলেই এই ঘটনা ঘটত না৷
মদনকে দলের পক্ষ থেকে যে নোটিস পাঠানো হয়েছিল তাতে তিন দিনের মধ্যে তাঁকে জবাব দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়৷ সূত্রের খবর, কামারহাটির বিধায়ক আজই শো কজ নোটিসের জবাব দিয়ে দিতে পারেন৷
advertisement
প্রসঙ্গত, কল্যাণ বন্দ্যাোপাধ্যায় এবং মদন মিত্রের এই বিতর্কিত মন্তব্যের পরই তৃণমূলের অন্দরের কাজিয়া প্রকাশ্যে চলে এসেছে৷ বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য কল্যাণ এবং মদন নাম না করে নারী বিদ্বেষী বলে আক্রমণ করেন কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র৷ এর পরই প্রকাশ্যে মহুয়া মৈত্রকে তুমুল আক্রমণ করেন শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়৷