ত্রিপুরার বিজেপি সরকার তৃণমূল কংগ্রেসের এই পদক্ষেপকে ভয় পেয়ে পুলিশের মাধ্যমে এই আন্দোলন ভাঙার চেষ্টা চালিয়েছে বলে অভিযোগ আন্দোলনকারীদের। ঘটনাচক্রে জানা গিয়েছে সোনামুড়ায় তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী-সহ ত্রিপুরা প্রদেশ যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি নীলকমল সাহাকে পুলিশ আটক করেছে। পাশাপাশি কৈলাসহর, আমবাসা-সহ মোট ১১টি জায়গায় তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী ও নেতৃবৃন্দকে আটক করা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন : পান্ডে ব্রাদার্সের কোটির সেঞ্চুরি, ১৩৪ কোটি লেনদেনের হদিশ পেল লালবাজার
ত্রিপুরা প্রদেশ যুব তৃণমূল কংগ্রেসের অভিযোগ, প্রতিবাদ কর্মসূচি চলাকালীন প্রত্যেক জায়গায় আন্দোলনকারীদের উপর অত্যাচার চালানো হয়েছে এবং জনসাধারণের পাশে দাঁড়ানোর এই উদ্যোগকে ব্যর্থ করার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে৷ কিন্তু যুব তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীবৃন্দরা প্রতিনিয়ত সিএনজি, পিএনজির মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে অবিচল বলে জানানো হয়েছে ।
আরও পড়ুন : ২৬৯ জন 'শিক্ষক'-এর চাকরি বাতিলের সিদ্ধান্তে সাময়িক স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের
রবিবার ত্রিপুরা প্রদেশ তৃণমূল কংগ্রেসের কার্যালয়ে এক বিশেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় এই আন্দোলন কর্মসূচি প্রসঙ্গে। এই বিশেষ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ সুস্মিতা দেব, প্রদেশ যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি শান্তনু সাহা, আরিফ বক্স-সহ অন্যান্য নেতা। আর কয়েক মাস পরেই ত্রিপুরায় বিধানসভা নির্বাচন। ভোটের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে সব রাজনৈতিক দল। পিছিয়ে নেই তৃণমূল কংগ্রেসও। দলের তরফে জানানো হয়েছে দ্রব্যমূল্য ক্রমাগত বৃদ্ধি-সহ মানুষের সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত এমন বিষয় নিয়ে তারা আন্দোলন চালাবে৷
