ইতিমধ্যেই আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের নানা অপকর্মের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে সুদীপ্ত রায়ের বিরুদ্ধে। আরজি কর-কাণ্ডে এ বার সিবিআইয়ের আতশকাচের তলায় তৃণমূল বিধায়ক সুদীপ্ত রায়। তাঁর বাড়ি, নার্সিংহোমে তল্লাশি চালানোর পাশাপাশি সুদীপ্তকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদও করেছে সিবিআই, ইডি। প্রসঙ্গত, আরজি কর ধর্ষণ-খুনের মামলার পাশাপাশি দুর্নীতি মামলারও তদন্ত চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘এই ধরনের ভুল করবেন না’, সিবিআই-কে বললেন বিচারক! হেফাজতেও পেল না কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা
জানা গিয়েছে, সুদীপ্ত রায়ের বাজেয়াপ্ত করা তিনটি ফোনের সিডিআর খতিয়ে দেখছে ইডি। এর আগে, এই তিন ফোন বাজেয়াপ্ত ইস্যুতে সুদীপ্ত রায় বলেন,’আমরা সত্যের পথে রয়েছি, আমাদেরই জয় হবে। প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলির অভিযোগের ভিত্তিতে তল্লাশি হয়েছে।’
প্রসঙ্গত, আরজি কর দুর্নীতি নিয়ে সরব হয়েছিলেন হাসপাতালের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলি। রিপোর্ট বলছে, তিনি তৎকালীন রোগীকল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান সুদীপ্তর কাছে অভিযোগ করলেও, লাভের লাভ হয়নি বলে তিনি অভিযোগ তোলেন। এরপরই সুদীপ্তকে তদন্তের আওতায় নিয়ে আসে ইডি। এই সব বিতর্ক, অভিযোগের ভিত্তিতেই এবার প্রাক্তন ছাত্রদের সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হল।