শোভনদেব বলেন, “বাংলার মহিলারা প্রতিষ্ঠিত, সম্মানিত। দেশের অন্য কোথাও এমন নেই। আসলে চ্যানেলে চ্যানেলে যাতে ওদের দেখানো হয়, তাই এই সব করছে, বলছে। আসলে নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে এটা বলছেন। আর লকেট চট্টোপাধ্যায় যাত্রা শিল্পী, অভিনয় করেন। আর গ্লিসারিন তো পাওয়াই যায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মণিপুর নিয়ে মুখ খুলেছেন। আর ৭৮ দিন পরেও বিজেপি চুপ। ওদের লজ্জা হওয়া উচিত।”
advertisement
বিজেপিকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, “বাংলায় একের পর এক কেন্দ্রীয় টিম, এজেন্সি। মণিপুরে কত বার গেছে? এই জন্যে সুপ্রিম কোর্ট মুখ খুলেছে। অনুরাগ ঠাকুর রাজনৈতিক ভন্ড। জনসমর্থন না থাকলে বারবার আদালতে যেতে হয়। এটা গণতন্ত্রে হয় না। মানুষ গণতন্ত্রের শেষ কথা। এর আগে বিজেপির দিলীপ ঘোষ বলেছিলেন, চামড়া তুলে দেব, ছ’ফুট গর্ত করে ঢুকিয়ে দেব। তখন ওনারা কোথায় ছিলেন? আর কেন্দ্রীয় বঞ্চনার বিরুদ্ধে অভিষেক আন্দোলন করার কথা বলেছেন৷ আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়ি ঘেরাও নয়, দূর থেকে করতে বলেছেন। ১০০ মিটার দূরত্বে যেতে বলেছেন। আর ক’দিন আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ির ১০০ মিটার দূরত্বে ওরা মিটিং করেছে। কারও বাড়িতে যাতে কেউ না যায়, তার পরিবার যাতে হেনস্থার মধ্যে না পড়ে, সেটা আমরা দেখব।”
আরও পড়ুন, ২১-শে জুলাই ফের ভয়াবহ! বাসের সঙ্গে ধাক্কা! ছিটকে পড়ে তৃণমূল কর্মীরা! আহত একাধিক!
আরও পড়ুন, মাথায় লেখা ‘মমতা অভিষেক’, একুশের ভিড়ে নজর কাড়লেন বর্ধমানের শের আলি
তিনি আরও বলেন, “এত অর্থ খরচ করেও বিজেপি আমাদের আটকাতে পারেনি৷ পঞ্চায়েত ভোট এর আগে এত ভালো কবে হয়েছে। মানুষ ওদের বর্জন করছে। দেশ বর্জন করবে এবার। একটা জোট তৈরি হয় একেকটা প্রেক্ষিতে। কেন্দ্রে স্বৈরাচারী সরকার রয়েছে এটা মানুষ বুঝতে পেরেছে। তাই প্রতিবাদ হচ্ছে।”