ত্রিপুরায় দলের সর্বভারতীয় সম্পাদকের গাড়িতে হামলার ঘটনাটি সর্বভারতীয় পর্যায়ে নিয়ে যেতে চাইছে তৃণমূল। পাশাপাশি চাইছে সমবেদনার হাওয়া তুলে স্থানীয়দের মন দখল করতে। সেই কাজেই আদাজল খেয়ে নেমে পড়েছেন সুদীপ রাহা দেবাংশু, জয়ারা। সূত্রের খবর তাদের সঙ্গেই দেখা করবেন কুনাল ঘোষ। দেবেন প্রয়োজনীয় টিপস। দেখা করবেন স্থানীয় নেতাদের সঙ্গেও। আগামী দুসপ্তাহ পরই ফের ত্রিপুরা যাবেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তার আগেই কিছুটা কাজ এগিয়ো রাখতেই তৎপর কুনালরা।
advertisement
গতকালই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন. " ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন অতিথি দেব ভব ।এই বক্তব্যের নমুনা পেলাম। ত্রিপুরার মানুষের উপর ছেড়ে দিয়েছি। তাঁরাই জবাব দেবেন। বিজেপি নেতারা দিল্লি থেকে গিয়ে বারবার বাংলার গণতন্ত্রকে গলা ফাটান, তারা ত্রিপুরার গণতন্ত্র দেখুন আগে।"
এই মুহূর্তে তৃণমূলের মিশন ২০২৪। তবে তারও আগে পড়শি রাজ্যে বিজেপি সরকারকে ধাক্কা দিয়ে একটা জোরালো বার্তা দিতে রণাঙ্গনে নেমেছে তৃণমূল। বিপ্লব দেবের সরকার সেই পথরুদ্ধ করে যেন তৃণমূলের পালেই হাওয়া দিয়ে দিয়েছে। গত দিন আক্রান্ত হওয়ার পরেও প্রেস কনফারেন্স করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বলেন, ত্রিপুরায় বিজেপির খেলা শেষ হবে দেড় বছরের মধ্যে তৃণমূল এখানে উন্নয়নের সরকার গড়বে। আপাতত কুনাল ঘোষ-সহ সব বড় নেতাদের কাছে তাই স্বপ্নপূর্ণের ডেডলাইন ঠিক দেড়বছর।
