উল্লেখযোগ্যভাবে বাদ পড়লেন তৃণমূল নেতা পার্থ ভৌমিক, কোচবিহারের পার্থ প্রতিম রায়। হুগলিতেও বদল হল উল্লেখযোগ্য ভাবে। সংগঠনে একাধিক বদল নিয়ে চরম আলোচনা চলছে জেলাস্তরে। বিভিন্ন জেলা সংগঠনে বদল আনা হল পার্থ চট্টোপাধ্যায় ইস্যুর মধ্যেই। উল্লেখযোগ্য ভাবে বদল কোচবিহার, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগণা জেলায়। পশ্চিম বর্ধমান জেলা সভাপতি ছিলেন বিধান উপাধ্যায়।তাকে সরানো হল।
advertisement
আরও পড়ুন: বিরাট খবর, রাজ্যে আরও ৭ নতুন জেলা! ঘোষণা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের
একাধিক সাংগঠনিক জেলায় দলের সভাপতি পদে মহিলা মুখকে দায়িত্ব দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। যেমন দার্জিলিংয়ের দুটি সাংগঠনিক জেলা কমিটি করেছে তৃণমূল। পাহাড়ের সভাপতি করা হয়েছে রাজ্যসভার সাংসদ শান্তা ছেত্রিকে। আর দার্জিলিংয়ের সমতলে সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন পাপিয়া ঘোষ। তাঁকেই রেখে দেওয়া হল।
আরও পড়ুন: এসএসসি বিক্ষোভ হতে পারে নবান্নে, হাওড়া পুলিশকে সতর্ক করল গোয়েন্দা দফতর
উত্তর ২৪ পরগণা বারাসাত সাংগঠনিক জেলা সভাপতি বদল। নয়া সভাপতি কাকলি ঘোষ দস্তিদার। এই দায়িত্বে ছিলেন অশনি মুখোপাধ্যায়।
বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার চেয়ারম্যান ছিলেন শঙ্কর দত্ত। নয়া দায়িত্বে আনা হল শ্যামল রায়কে। বনগাঁ সাংগঠনিক জেলা সভাপতি ছিলেন গোপাল শেঠ। নয়া দায়িত্বে আনা হল বিশ্বজিৎ দাসকে।
উত্তর দিনাজপুর চেয়ারম্যান ছিলেন সত্যজিৎ বর্মণ। নয়া চেয়ারম্যান হলেন শচীন সিংহ রায়। দক্ষিণ দিনাজপুর সভাপতি ছিলেন উজ্জ্বল বসাক। নয়া সভাপতি হলেন মৃণাল সরকার। বাঁকুড়া সাংগঠনিক জেলার চেয়ারম্যান ছিলেন শ্যামল সাঁতরা। নয়া চেয়ারম্যান হলেন মানিক মিত্র। নদীয়া - রাণাঘাট সাংগঠনিক জেলা সভাপতি ছিলেন রত্না ঘোষ কর। নয়া সভাপতি হলেন দেবাশিষ গঙ্গোপাধ্যায়।